স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে খাবার গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। আপনার খাবারের 20% শর্করা এবং শক্তি আপনার মস্তিষ্কে যায়। মস্তিষ্কের কাজের পুরোটাই নির্ভর করে তার গ্লুকোজের মাত্রার ওপর।
শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা পরিবর্তন হলে আপনার মনেও পরিবর্তন দেখা দিতে পারে৷ সৃষ্টি হতে পারে নানা সমস্যা।
যেসব খাবার আপনি খুব পছন্দ করেন বা খেতে অনেক ভালোবাসেন সেগুলো খেলে আপনার মস্তিষ্কের 'রিওয়ার্ড এরিয়ায়' ডোপামিন রাসায়নিক ছড়িয়ে পড়ে। ফলে আপনার মনে খুশি খুশি ভাব হয়।
কিন্তু মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি আপনার পেটের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
মানুষের দেহের পরিপাকতন্ত্রে একশো ট্রিলিয়নেরও বেশি অণুজীব বসবাস রয়েছে। এরা আপনার মস্তিষ্কের সঙ্গেও সংযোগ রক্ষা করে।
মগজের সুস্থতার জন্য এই অণুজীবগুলোর মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা অতীব জরুরি।
আসলে, পাকস্থলীকে অনেক সময় 'দ্বিতীয় মগজ' বলা হয়ে থাকে।
পেটে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যকর খাবার ঢুকলে এসব অণুজীবের মাধ্যমে তার সুফল মস্তিষ্কে পর্যন্ত পৌঁছায় যায়।
মস্তিষ্কের কোষ ফ্যাট অর্থাৎ স্নেহ পদার্থ দিয়ে তৈরি। তাই খাবার থেকে তেল-চর্বি একেবারে বিদায় না করাই ভাল।
বাদাম, তেলের বীজ, মাছ ইত্যাদি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যে জন্য ভালো।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য বেছে নিন সঠিক খাবার।