What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

হবিগঞ্জে বউ-শাশুড়ি খুন (1 Viewer)

Status
Not open for further replies.

Nirjonmela

Administrator
Staff member
Administrator
Joined
Mar 1, 2018
Threads
2,762
Messages
23,230
Credits
813,578
Pistol
Crown
Thread Title Style (One)
Profile Music
dDe27Fk.jpg


হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে অজ্ঞাত দুবৃর্ত্তদের বউ-শাশুড়ি নির্মমভাবে খুন হয়েছে। রোববার রাত ১১টার দিকে ওই উপজেলার কুর্শি ইউনিয়নের সাদুল্লাপুর গ্রামে লোমহর্ষক এ ঘটনাটি ঘটে।
নিহতরা হচ্ছেন- লন্ডন প্রবাসী আখলাক চৌধুরীর মা মালা বেগম (৫৫) ও স্ত্রী রুমি বেগম (২২)।

খবর পেয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরির্দশন করেছেন। এ ঘটনায় ইতোমধ্যে তদন্তে নেমেছে পুলিশ।

পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, সাদুল্লাপুর গ্রামের মৃত রাজা মিয়ার ছেলে আকলাক চৌধুরী ওরফে গুলজার দীর্ঘদিন ধরে লন্ডনে বসবাস করছেন। প্রায় ২ বছর আগে একই গ্রামের কুয়েত প্রবাসী সুজন চৌধুরীর মেয়ে রুমি বেগমকে বিয়ে করেন তিনি।

বিয়ের পর থেকে তার বাড়িতে শুধু মা মালা বেগম ও স্ত্রী রুমি বেগম থাকতেন। রোববার রাত ১১টার দিকে হঠাৎ 'আগুন আগুন' বলে ওই গ্রামে চিৎকার শুরু হলে গ্রামের মানুষজন ঘর থেকে বেড়িয়ে আসেন। তারা এসে দেখতে পান লন্ডন প্রবাসী আকলাক চৌধুরী ওরফে গুলজার মিয়ার বাড়িতে রক্তাক্ত লাশ পড়ে আছে।

স্থানীয় লোকজন ওই বাড়িতে গিয়ে গৃহবধূ রুমি ও তার শাশুড়ি মালা বেগমের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন।

ঘটনার খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে লাশ দু'টির সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে। হবিগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আসম শামছুর রহমান ভূঁইয়া, নবীগঞ্জ-বাহুবল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার পারভেজ আলম চৌধুরীসহ নবীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

নিহত রুমি বেগমের বড় ভাই পল্লী চিকিৎসক ডা. নজরুল ইসলাম জানান, প্রতিদিনই তিনি বোনের বাড়ির লোকজনের খোঁজ খবর রাখতেন। রোববার রাতে বোন রুমি মোবাইল ফোনে জানায় চোখে আঘাত পেয়েছে ওষুধ দেয়ার জন্য। পরে বোনের পাশের বাড়ির জনৈক তালেব মিয়ার মাধ্যমে রাত ১০টার দিকে ওষুধ দিয়ে পাঠান তিনি। এরপর রাত ১১টার দিকে নির্মম এ ঘটনার খবর পান।

এদিকে লাশ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা কয়েকজন স্থানীয় লোক জানান, চিৎকার শুনে তারা বাড়িতে ছুটে গিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় লাশ দু'টি পড়ে থাকতে দেখতে পান।
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top