নাগরিক জীবন হোক বা গ্রামীণ, ফ্রিজ ছাড়া আমাদের চলেই না। শীতকাল হোক বা গরমকাল, সব সময় ফ্রিজের দরকার। কোরবানির ঈদের মৌসুমে মূল চাপটা যায় পেট আর ফ্রিজের ওপর দিয়ে। ফ্রিজ দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ। নিয়মিত বিরতিতে যত্ন নিলে ফ্রিজ ভালো থাকে অনেক দিন। ভালো থাকে ফ্রিজের খাবার। পুষ্টিগুণ আর স্বাদ—দুটিই অক্ষুণ্ন রাখতে ফ্রিজের যত্ন নেওয়া জরুরি। জেনে নেওয়া যাক ফ্রিজের ব্যবহার ও যত্নের কিছু সহজ নিয়মাবলি।
ফ্রিজের যত্ন নিন, ছবি: উইকিপিডিয়া
বছরে দুবার ফ্রিজ হোক পরিষ্কার
যখন ফ্রিজে খাবার কম, সেটি ফ্রিজ পরিষ্কারের সেরা সময়। ফ্রিজ পরিষ্কার করবেন, এমন উদ্দেশ্যে আপনি ফ্রিজের জমা খাবার কমিয়ে ফেলতে পারেন অথবা কম কম খাবার সংরক্ষণ করতে পারেন। ফ্রিজ পরিষ্কারের উদ্দেশ্যে সবকিছু বের করে ফেলুন। পুরো ফ্রিজ খালি করে জমা বরফ গলে পড়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন। বরফগলা পানি একটি কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন। এরপর পানির ভেতর ভিনিগার দিয়ে ভালো করে মুছে ফেলুন। ভিনিগারের বদলে লিকুইড সোপও নিতে পারেন। তবে সে ক্ষেত্রে পরেরবার শুধু পানি দিয়ে গামছা ভিজিয়ে মুছে নিলে ভালো হয়। বছরে অন্তত দুবার হলেও এভাবে ফ্রিজ পরিষ্কার করা জরুরি। ফ্রিজ পরিষ্কার শেষে কিছুক্ষণ ফ্রিজের দুটি দরজাই খুলে রাখুন। পুরোপুরি শুকানোর পর তবেই খাবার রাখুন।
বছরে দুবার ফ্রিজ হোক পরিষ্কার, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
ফ্রিজ ভালো থাকবে কীভাবে
ফ্রিজ ভালো থাকলে খাবার ভালো থাকবে। আর খাবার ভালো থাকলে আপনার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। আর স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। তাই নিজের সুস্বাস্থ্যের জন্য ফ্রিজের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় খেয়াল রাখুন।
* ফ্রিজের তাপমাত্রা ৩৭ থেকে ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের ভেতর রাখুন।
* ফ্রিজে খাবার রাখার সময় ঢাকনা দিয়ে রাখুন।
* ফ্রিজ ফাঁকা রাখবেন না। রাখলে যতবার আপনি ফ্রিজের দরজা খুলবেন, ততবার বাইরের গরম বাতাস ফ্রিজে ঢুকে এর কার্যকারিতা কমিয়ে ফেলবে।
* ফ্রিজের দরজায় যে রাবারের ফ্রেমের আস্তরণ থাকে, তার নাম গ্যাসকেট। গ্যাসকেটের সমস্যার জন্য অনেক সময় ফ্রিজের দরজা ভালোভাবে বন্ধ হয় না। কয়েক মাস পরপর পানির সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে পরিষ্কার করুন গ্যাসকেট।
* ফ্রিজ ভালোভাবে বন্ধ করুন। কেননা, অনেক সময় ফ্রিজ বন্ধ করার পরও দেখা যায় বন্ধ হয়নি।
ফ্রিজের যত্ন নিন মডেল: অনন্যা
* কিছুদিন পরপর ফ্রিজের পেছনের বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতিতে ধুলা জমে। সেগুলো পরিষ্কার করে নিন। তবে তার আগে অবশ্যই ফ্রিজের সুইচ বন্ধ করে দিন।
* একটানা ফ্রিজ ব্যবহার করতে থাকলে ফ্রিজ থেকে কটু গন্ধ বের হতে পারে। তাই ফ্রিজের মধ্যে কয়েকটা পাতিলেবুর পিস রেখে দিন। এতে বাজে দুর্গন্ধ দূর হবে। আর ফ্রিজ খুললে পাওয়া যাবে লেবুর সুবাস।
ফ্রিজের যত্ন নিন, ছবি: উইকিপিডিয়া
বছরে দুবার ফ্রিজ হোক পরিষ্কার
যখন ফ্রিজে খাবার কম, সেটি ফ্রিজ পরিষ্কারের সেরা সময়। ফ্রিজ পরিষ্কার করবেন, এমন উদ্দেশ্যে আপনি ফ্রিজের জমা খাবার কমিয়ে ফেলতে পারেন অথবা কম কম খাবার সংরক্ষণ করতে পারেন। ফ্রিজ পরিষ্কারের উদ্দেশ্যে সবকিছু বের করে ফেলুন। পুরো ফ্রিজ খালি করে জমা বরফ গলে পড়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন। বরফগলা পানি একটি কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন। এরপর পানির ভেতর ভিনিগার দিয়ে ভালো করে মুছে ফেলুন। ভিনিগারের বদলে লিকুইড সোপও নিতে পারেন। তবে সে ক্ষেত্রে পরেরবার শুধু পানি দিয়ে গামছা ভিজিয়ে মুছে নিলে ভালো হয়। বছরে অন্তত দুবার হলেও এভাবে ফ্রিজ পরিষ্কার করা জরুরি। ফ্রিজ পরিষ্কার শেষে কিছুক্ষণ ফ্রিজের দুটি দরজাই খুলে রাখুন। পুরোপুরি শুকানোর পর তবেই খাবার রাখুন।
বছরে দুবার ফ্রিজ হোক পরিষ্কার, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
ফ্রিজ ভালো থাকবে কীভাবে
ফ্রিজ ভালো থাকলে খাবার ভালো থাকবে। আর খাবার ভালো থাকলে আপনার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। আর স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। তাই নিজের সুস্বাস্থ্যের জন্য ফ্রিজের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় খেয়াল রাখুন।
* ফ্রিজের তাপমাত্রা ৩৭ থেকে ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের ভেতর রাখুন।
* ফ্রিজে খাবার রাখার সময় ঢাকনা দিয়ে রাখুন।
* ফ্রিজ ফাঁকা রাখবেন না। রাখলে যতবার আপনি ফ্রিজের দরজা খুলবেন, ততবার বাইরের গরম বাতাস ফ্রিজে ঢুকে এর কার্যকারিতা কমিয়ে ফেলবে।
* ফ্রিজের দরজায় যে রাবারের ফ্রেমের আস্তরণ থাকে, তার নাম গ্যাসকেট। গ্যাসকেটের সমস্যার জন্য অনেক সময় ফ্রিজের দরজা ভালোভাবে বন্ধ হয় না। কয়েক মাস পরপর পানির সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে পরিষ্কার করুন গ্যাসকেট।
* ফ্রিজ ভালোভাবে বন্ধ করুন। কেননা, অনেক সময় ফ্রিজ বন্ধ করার পরও দেখা যায় বন্ধ হয়নি।
ফ্রিজের যত্ন নিন মডেল: অনন্যা
* কিছুদিন পরপর ফ্রিজের পেছনের বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতিতে ধুলা জমে। সেগুলো পরিষ্কার করে নিন। তবে তার আগে অবশ্যই ফ্রিজের সুইচ বন্ধ করে দিন।
* একটানা ফ্রিজ ব্যবহার করতে থাকলে ফ্রিজ থেকে কটু গন্ধ বের হতে পারে। তাই ফ্রিজের মধ্যে কয়েকটা পাতিলেবুর পিস রেখে দিন। এতে বাজে দুর্গন্ধ দূর হবে। আর ফ্রিজ খুললে পাওয়া যাবে লেবুর সুবাস।