দীর্ঘ অসুস্থতা। অবশেষে অনন্তের পথে পাড়ি জমালেন দিলীপ কুমার। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৮ বছর। ইউসুফ খান থেকে হয়ে যাওয়া দিলীপ কুমারের বলিউড যাত্রা বহুমাত্রিক। জনপ্রিয়তায় আকাশ ছুঁয়েছিলেন। প্রায় ছয় দশকের ক্যারিয়ারে উপহার দিয়েছেন অনেক জনপ্রিয় ছবি। তার মধ্যে ১০টি বিখ্যাত ছবি নিয়ে থাকল এই আয়োজন।
'আন্দাজ' ছবির দৃশ্য, সংগৃহীত
আন্দাজ (১৯৪৯): এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন নার্গিস, রাজ কাপুর ও দিলীপ কুমার। ত্রিকোণ প্রেমের গল্পের এই ছবিতে দিলীপ কুমারের অভিনয় ছিল মনে রাখার মতো।
'বাবুল' ছবির দৃশ্য, সংগৃহীত
বাবুল (১৯৫০): ১৯৫০ সালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয় করা সিনেমা। মিউজিক্যাল ঘরানার এই ছবিতে দিলীপ কুমারের সঙ্গে ছিলেন নার্গিস ও মুনাওয়ার সুলতানা। দিলীপ কুমার এই ছবিতে একজন পোস্টমাস্টার।
'দিদার' ছবিতে সহশিল্পীর সঙ্গে দিলীপ কুমার, সংগৃহীত
দিদার (১৯৫১): বলিউডে স্বর্ণযুগের জনপ্রিয় ছবিগুলোর অন্যতম। এই ছবির মাধ্যমে দিলীপ হয়ে ওঠেন 'কিং অব ট্র্যাজেডি'। দিলীপ কুমারের সঙ্গে ছিলেন নার্গিস ও নিম্মি।
'দাগ' ছবিতে দিলীপ কুমার, সংগৃহীত
দাগ (১৯৫২): অমিয় চক্রবর্তীর পরিচালিত এই ছবি প্রথমবারের মতো তাঁকে এনে দেয় ফিল্মফেয়ারে সেরা অভিনেতার পুরস্কার। ছবিতে দিলীপ কুমারের সঙ্গে অভিনয় করেন নিম্মি।
'দেবদাস' ছবির দৃশ্য, সংগৃহীত
দেবদাস (১৯৫৫): বিমল রায়ের পরিচালনায় এই ছবিতে দিলীপ কুমারের নায়িকা সুচিত্রা সেন ও বৈজয়ন্তীমালা। এই ছবিই শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাসকে সর্বভারতীয় জনপ্রিয়তা দান করে।
'নয়া দৌড়' ছবির দৃশ্য, সংগৃহীত
নয়া দৌড় (১৯৫৭): এই ছবিতে টাঙ্গাওয়ালা শংকরের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন দিলীপ কুমার।
'মধুমতি' ছবিতে দিলীপ কুমার ও বৈজয়ন্তীমালা, সংগৃহীত
মধুমতী (১৯৫৮): শুধু দিলীপ কুমারের ক্যারিয়ারে নয়, ভারতীয় ছবির ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে রেখেছে 'মধুমতী'। বিমল রায়ের পরিচালনা, সলিল চৌধুরীর সুর, ঋত্বিক ঘটকের চিত্রনাট্য এবং অবশ্যই দিলীপ কুমারের অভিনয় এ ছবির অলংকার। ছবির নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন বৈজয়ন্তীমালা।
ঐতিহাসিক চরিত্রে দিলীপ কুমার, সংগৃহীত
মুঘল-এ-আজম (১৯৬০): মুঘল আমলের পটভূমিতে রচিত কে আসিফের এই অমর প্রেমের ছবিতে শাহজাদা সেলিমের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন দিলীপ কুমার।
গঙ্গা–যমুনা ছবিতে বৈজয়ন্তীমালা ও দিলীপ কুমার, সংগৃহীত
গঙ্গা–যমুনা (১৯৬১): দুই দরিদ্র ভাইকে কেন্দ্র করে ছবির গল্প। একজনের নাম গঙ্গা আরেকজন যমুনা। দুই ভাইয়ের চরিত্রে অভিনয় করেন দিলীপ কুমার ও নাসির খান। দিলীপ এই ছবিতে একজন ডাকাতের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। আর তাঁর ভাই পুলিশ। দুই ভাইয়ের এই দ্বন্দ্বই ছিল ছবির শক্তিশালী দিক। পরে এই ঘরানায় তৈরি হয়েছে অনেক ছবি।
দ্বৈত চরিত্রে দিলীপ কুমার, সংগৃহীত
রাম অউর শ্যাম (১৯৬৭): এই ছবিতে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেন দিলীপ কুমার। দুই যমজ ভাই। ঘটনাচক্রে তারা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ছবিতে দিলীপের সঙ্গে ছিলেন ওয়াহিদা রেহমান ও মুমতাজ। এই ছবির অনুপ্রেরণায় পরে বেশ কিছু ছবি হয়। হেমা মালিনী অভিনীত 'সীতা অউর গীতা', শ্রীদেবী অভিনীত 'চালবাজ' অন্যতম।
'আন্দাজ' ছবির দৃশ্য, সংগৃহীত
আন্দাজ (১৯৪৯): এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন নার্গিস, রাজ কাপুর ও দিলীপ কুমার। ত্রিকোণ প্রেমের গল্পের এই ছবিতে দিলীপ কুমারের অভিনয় ছিল মনে রাখার মতো।
'বাবুল' ছবির দৃশ্য, সংগৃহীত
বাবুল (১৯৫০): ১৯৫০ সালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয় করা সিনেমা। মিউজিক্যাল ঘরানার এই ছবিতে দিলীপ কুমারের সঙ্গে ছিলেন নার্গিস ও মুনাওয়ার সুলতানা। দিলীপ কুমার এই ছবিতে একজন পোস্টমাস্টার।
'দিদার' ছবিতে সহশিল্পীর সঙ্গে দিলীপ কুমার, সংগৃহীত
দিদার (১৯৫১): বলিউডে স্বর্ণযুগের জনপ্রিয় ছবিগুলোর অন্যতম। এই ছবির মাধ্যমে দিলীপ হয়ে ওঠেন 'কিং অব ট্র্যাজেডি'। দিলীপ কুমারের সঙ্গে ছিলেন নার্গিস ও নিম্মি।
'দাগ' ছবিতে দিলীপ কুমার, সংগৃহীত
দাগ (১৯৫২): অমিয় চক্রবর্তীর পরিচালিত এই ছবি প্রথমবারের মতো তাঁকে এনে দেয় ফিল্মফেয়ারে সেরা অভিনেতার পুরস্কার। ছবিতে দিলীপ কুমারের সঙ্গে অভিনয় করেন নিম্মি।
'দেবদাস' ছবির দৃশ্য, সংগৃহীত
দেবদাস (১৯৫৫): বিমল রায়ের পরিচালনায় এই ছবিতে দিলীপ কুমারের নায়িকা সুচিত্রা সেন ও বৈজয়ন্তীমালা। এই ছবিই শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাসকে সর্বভারতীয় জনপ্রিয়তা দান করে।
'নয়া দৌড়' ছবির দৃশ্য, সংগৃহীত
নয়া দৌড় (১৯৫৭): এই ছবিতে টাঙ্গাওয়ালা শংকরের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন দিলীপ কুমার।
'মধুমতি' ছবিতে দিলীপ কুমার ও বৈজয়ন্তীমালা, সংগৃহীত
মধুমতী (১৯৫৮): শুধু দিলীপ কুমারের ক্যারিয়ারে নয়, ভারতীয় ছবির ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে রেখেছে 'মধুমতী'। বিমল রায়ের পরিচালনা, সলিল চৌধুরীর সুর, ঋত্বিক ঘটকের চিত্রনাট্য এবং অবশ্যই দিলীপ কুমারের অভিনয় এ ছবির অলংকার। ছবির নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন বৈজয়ন্তীমালা।
ঐতিহাসিক চরিত্রে দিলীপ কুমার, সংগৃহীত
মুঘল-এ-আজম (১৯৬০): মুঘল আমলের পটভূমিতে রচিত কে আসিফের এই অমর প্রেমের ছবিতে শাহজাদা সেলিমের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন দিলীপ কুমার।
গঙ্গা–যমুনা ছবিতে বৈজয়ন্তীমালা ও দিলীপ কুমার, সংগৃহীত
গঙ্গা–যমুনা (১৯৬১): দুই দরিদ্র ভাইকে কেন্দ্র করে ছবির গল্প। একজনের নাম গঙ্গা আরেকজন যমুনা। দুই ভাইয়ের চরিত্রে অভিনয় করেন দিলীপ কুমার ও নাসির খান। দিলীপ এই ছবিতে একজন ডাকাতের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। আর তাঁর ভাই পুলিশ। দুই ভাইয়ের এই দ্বন্দ্বই ছিল ছবির শক্তিশালী দিক। পরে এই ঘরানায় তৈরি হয়েছে অনেক ছবি।
দ্বৈত চরিত্রে দিলীপ কুমার, সংগৃহীত
রাম অউর শ্যাম (১৯৬৭): এই ছবিতে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেন দিলীপ কুমার। দুই যমজ ভাই। ঘটনাচক্রে তারা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ছবিতে দিলীপের সঙ্গে ছিলেন ওয়াহিদা রেহমান ও মুমতাজ। এই ছবির অনুপ্রেরণায় পরে বেশ কিছু ছবি হয়। হেমা মালিনী অভিনীত 'সীতা অউর গীতা', শ্রীদেবী অভিনীত 'চালবাজ' অন্যতম।
