What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

হরিরাম পুরে হাহাকার (1 Viewer)

Nagar Baul

Board Senior Member
Elite Leader
Joined
Mar 2, 2018
Threads
1,152
Messages
13,339
Credits
547,766
Pen edit
Sailboat
Profile Music
হরিরাম পুরে হাহাকার - পর্ব ১ by Kamarto69

কৃতি বাসু বয়স 26 বছর স্লিম চেহারা দুধে আলতা গায়ের রং এক কথায় অপূর্ব সুন্দরী ।বাবা বাংলার প্রফেসর খুব রাগী এবং কড়া । মা টিচার স্কুলে । কৃতি আজকে খুব খুশি WBCS পাস করে আজকে কাজে যোগ দেবে । বাবা মা কে প্রনাম করে ও বেরিয়ে পড়ে মা মনে করিয়ে দেয় ফেরার সময় পরাগের সঙ্গে দেখা করে আসবি।এই এক হয়েছে পরাগ, বাবা কোথা দিয়ে জোগাড় করে এনেছে বিদেশে চাকরি করে বিরাট ইঞ্জিনিয়ার নাকি সে যাই হোক কৃতি নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায় কিন্তু বাবা কে বলার সাহস নেই অগত্যা দীর্ঘশ্বাস চেপে বেরিয়ে পড়ে রাস্তায়।

প্রথম দিন বলে শাড়ি এ পরেছে ও যদিও একদম এ নিজে এসব পরতে পারে না মা জোর করে পরিয়ে দিয়েছে একটা আকাশি নীল তাঁতের শাড়ি তার সাথে ম্যাচিং ব্লাউস । গরম কাল বাড়ি থেকে বেরিয়ে বড়ো রাস্তা আসতেই ঘেমে নেয়ে একসা হয়ে গেল । আর যেটা হলো ওর পাতলা তাঁতের ব্লাউস ভিজে ওর দুধে আলতা চামড়ার সাথে প্রায় চেপে গেছে এবং অবাধ্য ব্রা এর স্ট্র্যাপ গুলো দৃশ্যমান ও দেখলো সমানে তিনটে ছেলে ওর পাশে দাঁড়িয়ে ওর পাতলা কোমর র বুকের দিকে তাকাচ্ছে আর নিজেদের মধ্যে হাসাহাসি করছে।যাইহোক কিছু করার নেই একটা ক্যাব বুক করার দিকে মন দিলো ও।

সর্বনাশ কোনো ক্যাব এ নেই একটা আছে তাও অনেক দূর প্রথম দিন দেরি করাই যাবে না তাই সে ভয়ে ভয়ে বাস গুলোর দিকে তাকালো তিল ধারণের জায়গা নেই । কিন্তু প্রথম দিন বলে কোথা সে ভগবান এর নাম করে উঠে পড়ল একটা বাস এ কিন্ত উঠেই বুঝতে পারলো ভগবান একদম এ এখন তার কথা শোনার মুড এ নেই কারণ সে আড়চোখে দেখলো ওই তিনটে ছেলেও ওর পিছনে এসে বাস এ উঠছে। ছেলে গুলো কে ভালোই চেনে ও পাড়ার লোফার ছেলে চোখ দিয়ে রোজ ওর জামা কাপড় খোলে ওরা।

কিছুক্ষন এর মধ্যেই পিছনের ছেলেটার হাত ওর মসৃন বালি ঘড়ির মতো কোমর এ এসে পড়ে ওর নিঃশাস বন্ধ হয়ে আসে হটাৎ ই ছেলেটা ওর কোমর এর নরম মাংস খামচে ধরে কৃতি যন্ত্রনায় গুঙিয়ে ওটা ছেলেটা ছেড়ে দেয় ওকে। কৃতি হাঁফ ছাড়ে কিন্তু না একটু পরেই ছেলেটা ওর নাভির চারদিকে আবার হাত বোলাতে থাকে আর দ্বিতীয় হাত দিয়ে শাড়ির উপর দিয়ে পাছার মাংস খামছে ধরে চোখে জল চলে আসে কৃতির বাকি দুটো ছেলে এতক্ষন ওকে চোখ দিয়ে চাটছিলো এখন তাদের মধ্যে একজন ওর ব্লাউসে মোড়া বাঁ দিকের বুক টা চটকাতে থাকে আর একজন শাড়ির ওপর দিয়ে ই ওর থাই এ হাত ঘষে ওর পিছনের ছেলেটা হটাত এ ওর দু পা এর মাঝখানে হাত দেয় ।

কৃতি চোখ দিয়ে জল ঝরে পড়ে।পিছনের ছেলেটা তার আরেকটা হাত ওর ব্লাউস এর মধ্যে ঢোকানোর চেষ্টা করে মোটা মোয়া আঙ্গুল গুলো ঢোকাতে পারে না রাগে ডান দিকের বুক টা গায়ের জোরে খমচিয়ে ধরে কৃতির দম বন্ধ হয়ে আসে ও আর পারে না কোনো রকম এ নিজেকে ছাড়িয়ে নেমে পড়ে বাস থেকে।

নিজেকে কোনো ভাবে সামলে অফিসে ঢোকে বাথরুম এ যায় আয়নায় দেখে জামা কাপড় সব অগোছালো হয়ে আছে আঁচল সরে গিয়ে বুক দেখা যাচ্ছে।কৃতি নিজেকে কোনোভাবে সামলে অফিসে গিয়ে দেখা করে । দারোয়ান ওকে ১০ নম্বর টেবিলে গিয়ে দেখা করতে বলে। ও গিয়ে দেখে সেখানে একজন রোগা বেঁটে লোক বসে মোবাইলে কিসব করছে । ও একটু কেশে নিজের অস্তিত্ব জানান দেয় । লোকটা সোজা ওর দিকে তাকাই গা ঘিন ঘিন করে ওঠে কৃতির লোকটা চাটছে ওকে। প্রায় এক মিনিট পর লোকটা বলে বসুন ম্যাডাম কি দরকার বলুন ।

কৃতি কোনো কথা না বলে নিজের এপয়েন্টমেন্ট লেটার টা বাড়িয়ে দেয় লোকটা তখন ও তার পেটের ভাঁজ দেখতে বাস্ত । কৃতি শাড়ির আঁচল দিয়ে নিজেকে যতটা পারে যায় ঢাকে । লোকটা এবার চিঠি টা খুলে পড়ে। নোংরা দাঁত গুলো বার করে হাসে বলে ম্যাডাম আপনার তো হরিপুর এ পোস্টিং হয়েছে ওখানে গিয়ে ই রিপোর্ট করতে হবে। কৃতি জিগ্যেস করে কতদূর এখন থেকে।লোক টা বলে সুন্দরবন কলকাতা থেকে ২০০ কিলোমিটার। তা ম্যাডাম এর বিয়ে হয়েছে?

কৃতির রাগ হয়ে যায়, ঝাঁজের সাথে বলে তাতে আপনার কি? লোকটা কেমন নোংরা ভাবে হাসে বলে হরিপুর তো তারপর আপনার মতো সুন্দরী, বিয়ে না হলে একা থাকতে হবে। আপনার যা কাজ পলিটিক্স এর লোকজন দের নিয়ে আপনাকে ছিঁড়ে খাবে ওরা। কৃতির শিরদাঁড়া দিয়ে একটা ভয় এর স্রোত নেমে যায় ওর মনে পড়ে যায় মাসখানেক আগের একটা খবর এর কথা হরিপুর এর ই এক স্কুল শিক্ষিকার নগ্ন ধর্ষিত দেহ উদ্ধার এক পচা ডোবা থেকে।

হঠাৎ এ ঘাড়ে গরম নিঃশাস এর ছোঁয়া তে চমকে ওঠে ও দেখে লোকটা কখন ওর পিছনে এসে দাঁড়িয়েছে। ও কিছু বলার আগেই লোকটা ওর নগ্ন পিঠ এ আঙুল বলতে থাকে ফিসফিস করে কানে বলতে থাকে আমাদের সাথেই কিছু দিয়ে সেটিং করে নিন ম্যাডাম পোস্টিং অন্য কোথাও করে দিচ্ছি না তো হরিরাম পুরের রেন্ডি হয়ে জীবন কাটাতে হবে।স্থানু র মতো বসে থাকে কৃতি কি করবে কিছুই বুঝতে পারে না ।

এদিকে লোকটার সাহস বেড়ে যায় আঁচল টা ফেলে দেয় বুক থেকে । কালো ব্লাউস এ মোড়া স্তন ফুলে আছে। লোকটা বাঁ হয় দিয়ে ওর বুকটা খামচে টেনে ধর বলে অভ্যেস টা করে নিন ম্যাডাম না হলে কষ্ট বেশি পাবেন। কৃতি কোনো কথা বলতে পারে না নিঃশব্দে কেঁদে ফেলে। লোকটা ওর বুকটাকে ছেড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। কৃতি নিজের সব জোর এক করে আঁচল টা বুকে তুলে বেরিয়ে আসে , তারপর একটা ক্যাব বুক করে বাড়ি ফেরে।

চলবে….
 

Users who are viewing this thread

Back
Top