What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

বাবার শেষ ইচ্ছা (1 Viewer)

MOHAKAAL

Mega Poster
Elite Leader
Joined
Mar 2, 2018
Threads
2,263
Messages
15,953
Credits
1,447,334
Thermometer
Billiards
Sandwich
Profile Music
French Fries
বাবার শেষ ইচ্ছা - by adil khan/Tiger singh

আমার নাম অমিত। আমার বয়স ২৬ বছর। এই ঘটনাটা আজ থেকে ৬ বছর আগের। তখন আমার বয়স ছিল ২০। আমার পরিবারে সদস্য বলতে ছিল বাবা শ্যামল (এখন মৃত)। মা শিখা বয়স ৪০; ছোট বোন রিমি বয়স ১৮। আমার বোনের চেহারা ঠিক মায়ের মতো কিন্তু সে মায়ের থেকে একটু পাতলা। ৩ বছর হলো রিমির বিয়ে হয়ে গেছে। তার স্বামীর নাম অরুণ, বয়স ২৫।

আমাদের সুখের পরিবার ছিল। কিন্তু একটা দুর্ঘটনা আমাদের জীবনটাই পাল্টে দিলো।

একদিন বাবার একটা মটর সাইকেল দুর্ঘটনা ঘটে এতে তার কোমড়ের নিচের অংশ অবোশ হয়ে যায়। ডাক্তার বললেন "আপনার বাবা দুই মাসের বেশি বাঁচবেনন। আপনারা তাকে বাড়িতে নিয়ে যেতে পারেন।"

ডাক্তারের কথা শুনে আমার যেন মাথায় বাজ পড়লো। মা আর রিমি কাঁদতে শুরু করলো। আমরা বাবাকে বাড়িতে নিয়ে আসলাম। বাড়িতে তখন আমরা বাবা,মা,আমি আর রিমি ছিলাম। বিকালে দেখি মা,বাবা আর রিমি কি নিয়ে যেন কথা বলছে। সন্ধ্যার দিকে রিমি আমার ঘরে এসে বলল।

রিমি: ভাইয়া তোমাকে বাবা ডাকছে।

আমি রিমির সাথে বাবার ঘরে গেলাম। বাবার ঘরে গিয়ে দেখি বাবা মা বসে আছে। আমাকে দেখে বলল।

মা: অমিত এসেছিস বোস। তোর বাবা তোকে কিছু কথা বলবে। আর রিমি তুই তোর ঘরে যাতো।

রিমি মার কথা শুনে হেসে তা ঘরে যেতে যেতে মাকে বলল।

রিমি: All the best মা!

মা তার কথা শুনে লজ্জায় মাথা নিচু করে মিটমিট করে হাসতে লাগলো। আমি তাদের এঘটনা দেখে অবাক হলাম। তখন বাবা আমায় বলল।

বাবা: অমিত, তুই আমার একটা কথা রাখবি? আমি তো আর বেশি দিন বাঁচবো না তাই তুই আমায় কথা দে তুই তোর মা ও বোনের দায়িত্ব নিবি। তোর মা আর বোন যেন কোনো কিছুর অভাব না বোঝে, বিশেষ করে তোর মা। আমি চলে যাওয়ার পর সে একা হয়ে যাবে তাই আমার অভাব তাকে কখনো বুঝতে দিবিনা কথা দে।

বাবার কথা শুনে চোখে পানি এসে গেলো। আমি বাবার হাত ধরে তাকে বললাম।

আমি: আমি জানি এটা আমার দায়িত্ব। আমি কথা দিচ্ছি মায়ের কখনো থাকা খাওয়ার অভাব হবেনা। আর রিমির পড়ার আর বিয়ের দায়িত্বও আমার।

আমার কথা শুনে বাবার মুখে হাসি দেখতে পেলাম। আর সে বলল।

বাবা: সবই ঠিক আছে, কিন্তু আমি তোর উপর আরো বড় দায়িত্ব দিতে চাই। দেখ তোর মৃত্যু পথযাত্রী বাপকে হতাশ করিসনা। শিখা তোর মা, এখন আমার জায়গা তোকে নিতে হবে। মানে এখন থেকে তুই শিখার ছেলের পাশাপাশি স্বামীরও দায়িত্ব পালন করবি, এমনকি বিছানাতেও। আমি তো বেশিদিন বাঁচবোনা। আর শিখার যৌবনও অন্যের জন্য ফেলে যেতে পারি না। তাই আমি চাই এখন থেকে তুই এই বাড়ি পুরুষের দায়িত্ব পালন কর। বল তুই তোর মৃত্যু পথযাত্রী বাপের কথা রাখবি!

আমি বাবার কথার কিছুই বুঝলাম না। তখন মা বলল।

মা: অমিত আজ থেকে তোকে তোর বাবার জায়গা নিতে হবে। তুই কি চাস তোর মা তার শরীরের চাহিদা মেটাতে অন্য পুরুষের বিছান গরম করুক? তুইও এখন বড় হয়েছিস। তোর শরীরের চাহিদা আছে তাই বাবা চায় আমরা স্বামী-স্ত্রী হয়ে বাস করি।

মার কথা বাবা হাসতে লাগলো। আমি তখন বললাম।

আমি: এটা কিভাবে সম্ভব আমি আর তুমি। না এটা পাপ।

বাবা আমার হাত মার হাতে দিল আর মা আমার ঠোঁটে চুমু দিল। তখন বাবা বলল।

বাবা: সাবাস শিখা! তুমি আমিতকে সেই সুখ দেবে যে সুখ তুমি এতোদিন আমাকে দিয়েছিলে। আমি চাই তোমরা আমার সামনে তোমাদের প্রথম মিলন করো।

আমি বাবার কথা শুনে ভয় পেয়ে যাই। তখন বাবা আমার হাত মায়ের হাতে শক্ত করে ধরে বলল।

বাবা: শিখা আমার ছেলে তোমাকে খুব সুখে রাখবে।

বাবার কথা শুনে মা আমার ঠোটে আবার চুমু দিলো।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top