আজ থেকে প্রায় ২০-৩০ বছর ( কম বেশি হতে পারে ) রাশিয়ার কোন একটা দেশের ঘটনা। একজন মহিলা তার ব্যাগ অথবা গুরুত্বপূর্ণ কিছু রাস্তায় ফেলে চলে যাচ্ছিলেন। সেটা দেখে একজন মুসলমান যুবক ছেলে ওই মহিলার জিনিসটা নিয়ে দৌড়ে তার কাছে যায়। মহিলা তার নিজের জিনিসটা পেয়ে অনেক খুশি হন। তিনি হাত বাড়ান ছেলেটার সাথে হ্যান্ডশেক করতে। কিন্তু ছেলেটা এই বলে হাত পিছিয়ে নেয় যে , আমরা অপরিচিত মহিলাদের সাথে মুসাফা করিনা। মহিলাটা লক্ষ্য করল ছেলেটা নিচের দিকে তাকিয়ে কথা বলছে ! জিজ্ঞেস করলেন অপরিচিত মহিলাদের দিকে তাকানোও কি নিষেধ। ছেলেটা মাথা নাড়িয়ে চলে গেল।
২০১০ সালে বাংলাদেশে জর্ডান থেকে এক তবলীগের জামাত এসে ছিল। আমাদের মসজিদে ছিল দুই দিন। প্রথম দিন উনারা কেউ গুসল করেননি। একজন গোসল করতে এসেও না করে চলে যান। কারণ জিজ্ঞেস করলে বললেন , উনারা উনাদের শরীর বিবি ছাড়া করোও সামনে উন্মুক্ত করেন না। আমাদের মসজিদে গোসল খানা ছিল খোলা তাই তারা এখানে গোসল করেননি।
খুব সম্ভবত উমর ( রা ) এর জামানার ঘটনা। এক মহিলা সিরিয়া থেকে একা একা হজ করতে চলে আসলেন। উনার কোন মাহরাম পুরুষ ছিলনা। উনাকে সফর সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে, উনি বলেছিলেন রাস্তায় উনার কোন সমস্যা হয় নাই। বরং রাস্তায় যাদের সাথে সাক্ষাৎ হয়েছে , মনে হয়েছে উনারা যেন নিজের ভাই !
উম্মতের পুরুষরা যদি এমন বীরপুরুষ হয়ে যায় তাহলে না থাকবে কোন ধর্ষণ আর না মহিলারা নিরাপত্তা হীনতায় ভুগবে।
মহিলাদেরকে কাপড়ের জন্য দোষারুপ করার আগে , গবেষণা করে দেখুন আপনি নিজের দৃষ্টি কতটা সংযত রাখতে পারতেছেন।
মেয়েদের বেপর্দা দেখলে যদি আপনার পৌরুষ জেগে উঠে তাহলে অতিসত্তর আপনার রুহানি চিকিৎসক দেখানো দরকার। কারণ আপনি আপনার ঈমান কম হওয়ার কারণে নজরের এবং দিলের হেফাজত করতে পারছেন না।
যে ফরজ হুকুম ( পর্দা )মানবেনা তার জন্য সে শাস্তি ভুগে করবে। অন্যের মেয়ে পর্দা করে কি করেনা সে ব্যাপারে আপনাকে জিজ্ঞেস করবে না। তবে আপনার মা , বোন , মেয়ে , বৌ যদি পর্দা না করেন তাহলেই কেবল আপনাকে জিজ্ঞেস করা হবে।
ছোট কাপড় পরিধান করা কোন দিন ধর্ষণের কারণ হতে পারেনা। একমাত্র কারণ এটাই , আল্লাহ আমাদের যেভাবে চলতে বলেছেন আমরা সেভাবে চলতেছিনা( পুরুষ, মহিলা উভয়েই )।
২০১০ সালে বাংলাদেশে জর্ডান থেকে এক তবলীগের জামাত এসে ছিল। আমাদের মসজিদে ছিল দুই দিন। প্রথম দিন উনারা কেউ গুসল করেননি। একজন গোসল করতে এসেও না করে চলে যান। কারণ জিজ্ঞেস করলে বললেন , উনারা উনাদের শরীর বিবি ছাড়া করোও সামনে উন্মুক্ত করেন না। আমাদের মসজিদে গোসল খানা ছিল খোলা তাই তারা এখানে গোসল করেননি।
খুব সম্ভবত উমর ( রা ) এর জামানার ঘটনা। এক মহিলা সিরিয়া থেকে একা একা হজ করতে চলে আসলেন। উনার কোন মাহরাম পুরুষ ছিলনা। উনাকে সফর সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে, উনি বলেছিলেন রাস্তায় উনার কোন সমস্যা হয় নাই। বরং রাস্তায় যাদের সাথে সাক্ষাৎ হয়েছে , মনে হয়েছে উনারা যেন নিজের ভাই !
উম্মতের পুরুষরা যদি এমন বীরপুরুষ হয়ে যায় তাহলে না থাকবে কোন ধর্ষণ আর না মহিলারা নিরাপত্তা হীনতায় ভুগবে।
মহিলাদেরকে কাপড়ের জন্য দোষারুপ করার আগে , গবেষণা করে দেখুন আপনি নিজের দৃষ্টি কতটা সংযত রাখতে পারতেছেন।
মেয়েদের বেপর্দা দেখলে যদি আপনার পৌরুষ জেগে উঠে তাহলে অতিসত্তর আপনার রুহানি চিকিৎসক দেখানো দরকার। কারণ আপনি আপনার ঈমান কম হওয়ার কারণে নজরের এবং দিলের হেফাজত করতে পারছেন না।
যে ফরজ হুকুম ( পর্দা )মানবেনা তার জন্য সে শাস্তি ভুগে করবে। অন্যের মেয়ে পর্দা করে কি করেনা সে ব্যাপারে আপনাকে জিজ্ঞেস করবে না। তবে আপনার মা , বোন , মেয়ে , বৌ যদি পর্দা না করেন তাহলেই কেবল আপনাকে জিজ্ঞেস করা হবে।
ছোট কাপড় পরিধান করা কোন দিন ধর্ষণের কারণ হতে পারেনা। একমাত্র কারণ এটাই , আল্লাহ আমাদের যেভাবে চলতে বলেছেন আমরা সেভাবে চলতেছিনা( পুরুষ, মহিলা উভয়েই )।