আজ বরের গায়ে হলুদ। পাত্রীপক্ষের লোক সমাগমে মুখরিত সাড়া হলুদ সন্ধ্যে। বরের জন্য প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জাম আনা হয়েছে।
তারমধ্যে গায়ে দেয়ার পোশাক ছিলো সাদা লুঙ্গি আর একটি হলুদ তোয়ালে। যেহেতু গায়ে হলুদ দেয়া হবে সেহেতু গা খোলা রাখার একটা প্রক্রিয়া আর কি!
বরকে এখন গায়ে হলুদের পোশাক পরানো হবে।
পাত্রীর দুলাভাই সাধারণত এ কাজটি সুসম্পন্ন করবেন। তিনি বরের দিকে মুচকি হেসে এগিয়ে যাচ্ছেন। বরও লাজুক হেসে আগ বাড়িয়ে অগ্রসর হলেন। প্রথমেই বরকে তার পরনের টি-শার্ট খুলে হলুদ তোয়ালে গায়ে জরিয়ে দিলেন। এরপর লুঙ্গি পরানোর পালা। বর লাজুক হাসিতে পাত্রীর দুলাভাইয়ের সহোযোগিতায় লুঙ্গি পেচিয়ে নিলেন।
এখানে আসলে লুঙ্গি কিন্তু সে একাই পরতে পারতো না? ঐ একটা নিয়ম কিংবা বিয়ের রীতিনীতি পালন আর কি!
যাইহোক এবার বরকে নিচে (পাকা মাটিতে)বসিয়ে মাথায় পাগড়ি পরানো হলো।
আচ্ছা! গায়ে তোয়ালে, কোমরে লুঙ্গি আর মাথায় পাগড়ি সব মিলিয়ে কেমন দেখায় বরকে?
আমার সেই আদিকালের এসব রীতিনীতি দেখলে খুব হাসি পেতো।
যাইহোক! পুরো বাড়িতে সবাই হইচই, হাসিহট্টগোল,গানাবাজানায় মেতে আছে। বরের সাজও সুসম্পন্ন করা হয়েছে।
বরের সামনে বড় একটা থালায় বিভিন্ন রকমের মিষ্টান্ন খাবার আর ফলমূল রাখা হয়েছে।
এখন একে একে সবাই বরের গায়ে হলুদ দিতে অগ্রসর হচ্ছে। প্রথমে দুলাভাই গায়ে হলুদ দিবেন। এরপর পালাক্রমে পাত্রীপক্ষের অন্যান্য লোকজন দিবেন।
দুলাভাই হলুদের বাটি হতে একটু হলুদ নিয়ে পাত্রের গালে দিতে গেলো। ওমনি কিছুটা হলুদ বরের লুঙ্গিতে গিয়ে পরলো। তা তুলার জন্য দুলাভাই লুঙ্গির দিকে তাকাতেই দুলাভাই দেখতে পেলেন ভুলে লুঙ্গিটা সেলাই করা হয়নি।
দুলাভাইয়ের পেছনে থাকা অনেকেই হেসে মাটিতে গড়াগড়ি পরাপরি অবস্থা।
বর রেগে স্থান ত্যাগ করে দৌড়ে পালালো।
তারমধ্যে গায়ে দেয়ার পোশাক ছিলো সাদা লুঙ্গি আর একটি হলুদ তোয়ালে। যেহেতু গায়ে হলুদ দেয়া হবে সেহেতু গা খোলা রাখার একটা প্রক্রিয়া আর কি!
বরকে এখন গায়ে হলুদের পোশাক পরানো হবে।
পাত্রীর দুলাভাই সাধারণত এ কাজটি সুসম্পন্ন করবেন। তিনি বরের দিকে মুচকি হেসে এগিয়ে যাচ্ছেন। বরও লাজুক হেসে আগ বাড়িয়ে অগ্রসর হলেন। প্রথমেই বরকে তার পরনের টি-শার্ট খুলে হলুদ তোয়ালে গায়ে জরিয়ে দিলেন। এরপর লুঙ্গি পরানোর পালা। বর লাজুক হাসিতে পাত্রীর দুলাভাইয়ের সহোযোগিতায় লুঙ্গি পেচিয়ে নিলেন।
এখানে আসলে লুঙ্গি কিন্তু সে একাই পরতে পারতো না? ঐ একটা নিয়ম কিংবা বিয়ের রীতিনীতি পালন আর কি!
যাইহোক এবার বরকে নিচে (পাকা মাটিতে)বসিয়ে মাথায় পাগড়ি পরানো হলো।
আচ্ছা! গায়ে তোয়ালে, কোমরে লুঙ্গি আর মাথায় পাগড়ি সব মিলিয়ে কেমন দেখায় বরকে?
আমার সেই আদিকালের এসব রীতিনীতি দেখলে খুব হাসি পেতো।
যাইহোক! পুরো বাড়িতে সবাই হইচই, হাসিহট্টগোল,গানাবাজানায় মেতে আছে। বরের সাজও সুসম্পন্ন করা হয়েছে।
বরের সামনে বড় একটা থালায় বিভিন্ন রকমের মিষ্টান্ন খাবার আর ফলমূল রাখা হয়েছে।
এখন একে একে সবাই বরের গায়ে হলুদ দিতে অগ্রসর হচ্ছে। প্রথমে দুলাভাই গায়ে হলুদ দিবেন। এরপর পালাক্রমে পাত্রীপক্ষের অন্যান্য লোকজন দিবেন।
দুলাভাই হলুদের বাটি হতে একটু হলুদ নিয়ে পাত্রের গালে দিতে গেলো। ওমনি কিছুটা হলুদ বরের লুঙ্গিতে গিয়ে পরলো। তা তুলার জন্য দুলাভাই লুঙ্গির দিকে তাকাতেই দুলাভাই দেখতে পেলেন ভুলে লুঙ্গিটা সেলাই করা হয়নি।
দুলাভাইয়ের পেছনে থাকা অনেকেই হেসে মাটিতে গড়াগড়ি পরাপরি অবস্থা।
বর রেগে স্থান ত্যাগ করে দৌড়ে পালালো।