What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

নিভৃত্বের আকুতি (1 Viewer)

munijaan07

Exclusive Writer
Story Writer
Joined
Nov 29, 2018
Threads
36
Messages
188
Credits
35,282
School
আমার যখন বারো তেরো বছর বয়স তখন একরাতে বিছানায় শুয়ে শুয়ে শুনলাম আম্মা আব্বাকে বলছে

-উফ্ আস্তে।ছিড়ে ফেলবে নাকি।ছেলেটা যে বড় হয়ে যাচ্ছে সেদিকে খেয়াল আছে

বিছানায় ধস্তাধস্তি শুনে বুঝলাম আব্বা আম্মা কিছু একটা করছে যা শুধু স্বামী স্ত্রীর মধ্যে হয় তাও আবার রাতের বেলা।আমার বন্ধু কামাল ছিল আমাদের সবার মধ্যে ইচড়ে পাকা সেই আমাকে বুঝাতো ছেলেদের নুনু আর মেয়েদের নুনুর মধ্যে তফাতটা কি আর ছেলেদেরটা মেয়েদের নুনুতে ঢুকিয়ে অনেকক্ষন ধরে গুতাগুতি করলে দুজনের অনেক আরাম হয় আমি ওর কথা হা করে শুধু শুনতাম মাথামুন্ডু কিছুই বুঝতামনা।একদিন কামাল আমাকে খেলার মাঠের ধারে একটা জঙ্গল মত জায়গা আছে সেখানে নিয়ে গিয়ে একটা বই দেখিয়ে ছিল যার পাতায় পাতায় শুধু ল্যাংটা মেয়েদের ছবি দেখে উত্তেজনায় ভয়ে আমার গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গিয়েছিল,হাফ প্যান্টের ভেতর নুনুটাতে একটা অদ্ভুদ অনুভুতি হয়েছিল যা ভাষায় বলে বুঝাবার মত না শুধু টের পাচ্ছিলাম নুনুটা ধীরে ধীরে শক্ত হতে হতে তিরতির করে লাফাচ্ছে।কামাল আমার প্যান্টের উঁচু হয়ে উঠা জায়গাটা দেখে সেদিকে হা করে তাকাচ্ছে দেখে খুব লজ্জা পাচ্ছিলাম।

-এ্যাই রনি দেখি দেখি তোর নুনুটা কত বড়

-যাহ্ কি বলিস্

-দুর গাধা।আমার কাছে লজ্জা কি?আমি তোর বন্ধু না।এ্যাই দেখ আমারটা

বলেই প্যান্টের চেইন খুলে ওর কুচকুচে কালো নুনুটা বের করে দেখালো।আমি চোঁখ বড় বড় করে দেখতে থাকলাম ওর নুনুটা আমারটার মতই শক্ত হয়ে আছে

-তোরটা দেখি

বলেই জোর করে আমার প্যান্টের চেইন খুলতে চেস্টা করছে দেখে আমি লজ্জা পেয়ে সরে যেতে চেয়েও পারলামনা।ও ঠিকই জোর করে খুলে ফেলতে নুনুটা লাফিয়ে বের হয়ে এলো।কামাল তো আমার নুনু দেখে ক্যাবলার মত তাকিয়ে রইলো অনেকক্ষন তারপর বললো

-তোরটা তো আমারটার ডাবল সাইজ রে।একদম বড়দের মতন।দেখি দেখি

বলেই নুনুটা কপ্ করে ধরে মলতে লাগলো জোরে জোরে।আমি ব্যাথা পেয়ে জোর করে ওর হাতটা ছাড়িয়ে নিয়ে সেখান থেকে দৌড়ে পালালাম।







একদিন বিকেলে খেলার মাঠ থেকে ফেরার সময় বাড়ীতে ঢুকেছি প্রায় সন্ধ্যের মুখেমুখে তখন হটাত কানে এলো আম্মার রুম থেকে ধস্তাধস্তির খুব আওয়াজ আসছে তাই ভয়ে ভয়ে জানালা দিয়ে উকি দিলাম ওদের রুমে দেখি আব্বা ফুলি খালার উপরে চড়ে আছে আর তার কোমর সমানে উঠানামা করছে তাতে ফুলি খালা দু পা উঁচু করে রেখে কাটা মুরগীর মত ছটফট করছে আব্বার নীচে।খালার সাদা সাদা পা আর সুন্দর পাছার কিছু অংশ নজরে পড়ছিল কিন্তু আব্বার লুঙ্গিটায় দুজনের গোপনাঙ্গ ঢেকে আছে তাই ওসব দেখার সৌভাগ্য হলোনা।মিনিট পাঁচেক পরে দেখলাম আব্বা খালার উপর থেকে নেমে লুঙ্গির ভেতর দিয়ে নুনুটা মলছে আর খালা দ্রত উঠে শাড়ীটারী ঠিক করে নিয়ে হিস্ হিস্ করে আব্বাকে শাসালো

-আমি আপাকে সব বলে দেবো

বলেই গটগট করে আম্মাদের রুম থেকে বেরিয়ে গেলো।আব্বাকে দেখলাম মুচকি হাসতে হাসতে বিছানায় বসে একটা সিগারেট ধরিয়ে লম্বা লম্বা টান দিতে লাগলো।এর কিছুক্ষন পরেই আম্মা মুন্নিকে নিয়ে চলে এলো মনে হয় আশেপাশে কারো বাড়ী ঘুরতে গিয়েছিল সেই ফাকে আব্বা ফুলি খালাকে একা পেয়ে এমনটা করেছে।







আব্বা আম্মার বিছানাটা ক্যাচম্যাচ আওয়াজ হচ্ছে একতালে সাথে দুজনে ফিসফাস কথা বলছে যার পুরোটাই আমি শুনতে পাচ্ছিলাম।আম্মা মুখ দিয়ে উ উ উ উ উহ্ আওয়াজ করতে করতে বললো

-তুমি তো শুধু গুতানোর তালে থাকো আমি কি বলি তা কি কানে যায়

-কি

-বলছি তুমার ছেলে যে বড় হয়ে যাচ্ছে সে খেয়াল কি আছে?

-থাকবে না কেন?

-না নেই।ছেলেটার মুসলমানী করাবেনা?সেদিন ঘরের পেছনে দাড়িয়ে দাড়িয়ে মুতছিল তখন আমি কি মনে করে যেন রান্নাঘরের জানলা দিয়ে তাকিয়ে দেখি এই বয়সেই তুমার ছেলেরটা তুমারটার সমান হয়ে গেছে।কয়দিন পর তো বাল গজাতে শুরু করবে তখন তুমার মত পাগলা কুত্তা হয়ে যাবে মেয়েমানুষের পেছনে চুকচুক করবে সারাক্ষন

-কি যা তা বলছো!

-যা বলছি ঠিকই বলছি

-তুমার নজর কেন ছেলের ওইটার দিকে গেল

-তুমাকে বলি কি আর তুমি কি মানে খুঁজো।ছেলের ওইটাতে নজর যাবে কেন?বলছি ছেলেটাতো বড় হয়ে যাচ্ছে মুসলমানী করাতে হবেনা?প্রতিবার বলো আগামী বছর আগামী বছর ছেলের মুসলমানী দেবে,তুমার আগামী বছরটা কবে আসবে শুনি?আর সবাইকে নিজের মত ভাবো কেন?কাল ফুলি এসেছিল।

-কেন?

-কেন?বুঝোনা কেন?আমাকে সব বলেছে।

বিছানায় ক্যাচম্যাচ বন্ধ হয়ে গেল এক মূহূর্ত তারপর আবার শুরু হলো যেন দ্বিগুন বেগে তখন আম্মার উহ্ উহ্ উহ্ শব্দের বেগও দ্বিগুন হলো কিছু সময়ের জন্য তারপর একসময় পুরোপুরি থেমে গেল।আমি কান খাড়া করে আছি আরো শুনার জন্য।অনেকক্ষন পর আব্বার মিনমিনে গলা শুনলাম

-তুমি ফুলির কথা বিশ্বাস করলে

আব্বার কথা শুনে আম্মা আরো যেন তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলো

-তুমাকে আমার খুব ভালোমত চেনা আছে

-মানে

-কচি মেয়ে দেখলেই লাগানোর তালে থাকো মানে বুঝোনা

-দুর ওর সাথে একটু মশকরা করেছি।তুমি যা ভাবছো সেরকম কিছুনা।আর শালীর সাথে এক আধটু মশকরা করলে কি এমন দোষের শুনি

-তুমি ওর মাই টিপে ধরোনি

-ও এই কথা বলেছে?

-কেন ?আমার দুইটা ধরে তুমার সাধ মিটেনা ?পরের বউয়ের দিকে খারাপ নজর দাও লজ্জা করেনা ?তুমার স্বভাব কি বদলাবে না?

আব্বা চুপ করে রইলো।আম্মা কিছুক্ষন গজর গজর করতে থাকলো একা একা কিন্তু আব্বা কোন রা ও করলোনা।







হাজাম ডেকে আমার যেদিন মুসলমানী দেয়া হয় সেদিনের কথা একদম স্পস্ট মনে আছে।আমি তো ভয়ে ভয়েই ছিলাম না জানি কিনা কি হয়।আমাদের বাড়ীতে ছোটখাটো একটা অনুস্টানের আয়োজন ছিল,মামা-মামী,আমার দুই খালা তাদের ছেলে মেয়ে,আর ছোট চাচা চাচী এসেছিল সেদিন।হাজাম লোকটা একটু বয়স্ক সে একগাল হাসতে হাসতে আমাকে বললো

-দেখো বাবা এমন কাজ করে দেবো যে সারাজীবন আমার কথা মনে থাকবো

আব্বা আর ছোটমামা আমাকে ধরে রেখেছিল জোরে তারই একফাকে পুরো ব্যাপারটা ঘটে গেল শুধু পিপড়ে কামড় দিলে যেমন ব্যাথা মিলে সেরকম একটু ব্যাথা পেলাম কিন্তু তারপর থেকেই শুরু হলো আসল যন্ত্রনা।মনে হলো কেউ যেন আগুন ধরিয়ে দিয়েছে ওখানটাতে।ব্যাথায় ছটফট ছটফট করতে করতে কানে এলো বুড়ো হাজামটা আব্বাকে বলছে

-মাশাল্লাহ্ আপনার ছেলের জিনিসটা এই বয়সেই বড়দের মত হয়ে গেছে।আমি আমার এতোবছরের অভিজ্ঞতায় এরকম একটাও দেখিনি

বুড়োর কথা শুনে আব্বারা সবাই হা হা করে হাসতে লাগলো







মুসলমানী হবার পর থেকে সাদা ধবধবে গেন্জির সাথে সেলাইছাড়া প্রিন্টের লুঙ্গি পড়তে হলো রোজ।নুনুতে পট্টি বাঁধা প্রস্রাব করতে খুব জ্বলতো আম্মা তাই রোজ রোজ গরম পানি দিয়ে পট্টির উপর সেক্ দিত এতে কিছুটা আরাম পেতাম।প্রথম প্রথম আম্মার কাছে লজ্জা পেতাম তখন আম্মা আমাকে ধমক দিয়ে বলতো

-দুর গাধা মায়ের কাছে আবার লজ্জা কি রে?

সপ্তাহ খানেক পর কাপড়ের পট্টিটা খুলে ফেলার পর নিজের নুনু দেখে একটা অন্য ধরনের অনুভুতি হলো,মুন্ডিটা বড় হয়ে আকৃতিটা অদ্ভুদ লাগছিল ব্যাথাটা সেরে গেছে কিন্তু তবু আম্মা রোজ রোজ নুনুতে স্যাক্ দিতো।আম্মা যখন নুনুতে তার নরম হাত বুলাতে বুলাতে স্যাক্ দিত তখন নুনুটা সারাক্ষন শক্ত হয়ে থাকতো আর আম্মাকে দেখতাম চোখ বড় বড় করে আমার নুনু দেখছে।







মুসলমানী হয়ে যাবার কিছুদিন পর সবকিছুই আগের মত স্বাভাবিক হয়ে গেল আমিও আগের মত স্কুলে যাওয়া শুরু করলাম।সুযোগ পেলেই নানা বাড়ী যাওয়াটা ছিল আমার জন্য খুবই আনন্দের।সেটার অবশ্য দুটো কারন ছিল এক,নানী আমাকে খুবই আদর করে আর দুই,নানা বাড়ীর পুকুর।বড়মামার ছেলে নাফি সে আমার খুবই নাওটা সারাক্ষন আমার সাথে আঠার মত লেগে থাকে,বয়সে আমার অর্ধেক কিন্তু ও আমাকে ছাড়া কিচ্ছু বুঝেনা অনেকটা বন্ধুর মতন।নানা বাড়ীর পুকুরে নাফিকে নিয়ে সাঁতার কাটা অনেকটা নেশার মত ছিল।







সেবার নানাবাড়ী গিয়ে বেশ মজায় কাটছিল ।ঘটনা ঘটলো তিনদিনের মাথায় দুপুরবেলা,সেদিন খুব বৃস্টি হচ্ছিল দুপুরে খেতে বসেছি আমি ,নানী আর নাফি।নানী আমাদের দুজনকেই মুখে তুলে খাইয়ে দিচ্ছিল।আমার খুব প্রস্রাব পেয়েছিল তাই নানীকে বলে টয়লেটে গিয়ে দেখি দরজাটা আটকানো,কিছুক্ষন অপেক্ষা করে দেখলাম যে ঢুকেছে বেরুবার কোন নামগন্ধ নেই,ভীষন বেগ পেয়েছিল তাই দৌড়ে বাড়ীর পেছনের বারান্দার কোনে দাড়িয়ে আরামসে মুতছিলাম হটাত দেখি উল্টোদিকের জানালা দিয়ে বড়মামী চোখ বড়বড় করে দেখছে







 

Users who are viewing this thread

Back
Top