ধর্ষণ সমাজে সংগঠিত জঘন্যতম অপরাধ গুলোর মধ্যে একটি ধর্ষণ।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে বলা যায় বাংলাদেশে বর্তমানে ধর্ষণের সাংস্কৃতি বিরাজ করছে।ধর্ষণের সংস্কৃতি বলতে এমন এক পরিস্থিতিকে বোঝায় যেখানে সমাজের প্রত্যেক নারী,শিশু,কিশোরী বালিকা,বৃদ্ধা ধর্ষণের মতো পরিস্থিতির শিকার হন।অথ্যাৎ বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি মোটেও নারীদের জন্য নিরাপদ নয়।
বাংলাদেশ পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী গত বছর ৫ হাজার ৪০০ নারী এবং ৮১৫টি শিশু ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়।২০১৮ সালে শিশু ধর্ষণের মামলা ছিল ৭২৭টি এবং নারী ধর্ষণের মামলা ছিল ৩ হাজার ৯০০টি।গত বছর ধর্ষণের কারণে ১২ শিশু এবং ২৬ জন নারী মারা যান।
বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরামের ২০১৯ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রতি মাসে গড়ে ৮৪টি শিশু ধর্ষণের শিকার হচ্ছে।দেশে ধর্ষণের এমন মিছিল চলতে থাকলেও বেশিরভাগ সময়েই ধর্ষক থেকে যাচ্ছে আইনের ধরা ছোয়ার বাইরে।
ধর্ষণ রুখতে ধর্ষকদেরকে আইনের আওতায় এনে দ্রুত কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা করতে হবে।শিশুদেরকে ছোটবেলা থেকেই ধর্মীয় এবং নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে।তাদের মদ্ধে মানবিক গুনাবলী জাগ্রত করতে হবে।ধর্ষণের বিরুদ্ধে সকলকে সচেতন এবং সোচ্চার থাকতে হবে।তাহলেই নারীদের জন্য নিরাপদ সমাজ গঠন সম্ভব।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে বলা যায় বাংলাদেশে বর্তমানে ধর্ষণের সাংস্কৃতি বিরাজ করছে।ধর্ষণের সংস্কৃতি বলতে এমন এক পরিস্থিতিকে বোঝায় যেখানে সমাজের প্রত্যেক নারী,শিশু,কিশোরী বালিকা,বৃদ্ধা ধর্ষণের মতো পরিস্থিতির শিকার হন।অথ্যাৎ বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি মোটেও নারীদের জন্য নিরাপদ নয়।
বাংলাদেশ পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী গত বছর ৫ হাজার ৪০০ নারী এবং ৮১৫টি শিশু ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়।২০১৮ সালে শিশু ধর্ষণের মামলা ছিল ৭২৭টি এবং নারী ধর্ষণের মামলা ছিল ৩ হাজার ৯০০টি।গত বছর ধর্ষণের কারণে ১২ শিশু এবং ২৬ জন নারী মারা যান।
বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরামের ২০১৯ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রতি মাসে গড়ে ৮৪টি শিশু ধর্ষণের শিকার হচ্ছে।দেশে ধর্ষণের এমন মিছিল চলতে থাকলেও বেশিরভাগ সময়েই ধর্ষক থেকে যাচ্ছে আইনের ধরা ছোয়ার বাইরে।
ধর্ষণ রুখতে ধর্ষকদেরকে আইনের আওতায় এনে দ্রুত কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা করতে হবে।শিশুদেরকে ছোটবেলা থেকেই ধর্মীয় এবং নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে।তাদের মদ্ধে মানবিক গুনাবলী জাগ্রত করতে হবে।ধর্ষণের বিরুদ্ধে সকলকে সচেতন এবং সোচ্চার থাকতে হবে।তাহলেই নারীদের জন্য নিরাপদ সমাজ গঠন সম্ভব।