What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

মাসুদ রানার কপিরাইট আসলে কার? (1 Viewer)

Status
Not open for further replies.

smsh32

Banned
Joined
Jul 4, 2018
Threads
12
Messages
108
Credits
2,246
কাজী আনোয়ার হোসেন বনাম শেখ আবদুল হাকিম দ্বৈরথে কপিরাইট নিয়ে যে মহাপ্রলয় চলছে অনেক কষ্টে দুদিন চুপ ছিলাম। একটা কথা না বললে আর নিজেকে ক্ষমা করতে পারছি না। তা হচ্ছে সেবার বেশিরভাগ বই বিশেষত, আলোচিত সমালোচিত এবং কপিরাইট প্রশ্নে উত্তাপ ছড়ানো 'মাসুদ রানা' কি শেখ আবদুল হাকিম কিংবা কাজী আনোয়ার হোসেনের মৌলিক রচনা? অবশ্যই নয়। তাহলে অন্যের জিনিস নিজের করে নিয়ে তার কপিরাইট কিভাবে হয়?
এলিস্টেয়ার ম্যাকলিন, কলিন ফর্বস, জ্যাক হিগিনস, ইয়ান ফ্লেমিং, ওয়াল্টার ওয়েজার, ক্লাইভ কাসলার, লুই লামুর, জেটি এডজন, জেমস হ্যাডলি চেজ, ফিলিপ নিকলসন, ডানকান কাইল, জন গার্ডনার, মিকি স্পাইলেন, জুলিয়ান দুভিভিয়ের, রেনে বাজাভেল, রেমন্ড ক্যান্ডলার, রবার্তো বার্বোলিনি, পিটার ও'ডোনেল, ডেসমন্ড ব্যাগলি কিংবা ফ্রেডরিখ ফরসাইথের বই একান্ত আপন করে নেয়াটা কি অন্যায় নয়? যেখানে কোনো পাঠক কোনোদিন জানতেই পারলেন না মূল বইটা আদতে কার লেখা ছিল?

এত বই বাদ দেন, মাসুদ রানা সিরিজের অগ্নিপুরুষ বইটা যারা পড়েছেন তাঁরা তো জানেন ফিলিপ নিকলসন নামের জনৈক লেখক এ জে কুইনেল ছদ্মনামে বইটা লিখেছিলেন। এই বইটার মূল লেখক কি জানেন তারই সন্তানকে পালকপুত্র হিসেবে আরেকজন দত্তক নিয়ে তাকে মহারাজা বানিয়ে পুরো রাজত্ব দখল করে বসে আছেন?

ইয়ান ফ্লেমিং
প্রিয় পাঠক খেয়াল করুন মাসুদ রানার প্রথম দিকের ধ্বংস পাহাড় ভারতনাট্যম মৌলিক রচনা। ঠিক তিন নম্বর বই স্বর্ণমৃগ রচনা করা হয়েছিল জেমস বন্ড সিরিজের "অন হার ম্যাজেস্টিস সিক্রেট সার্ভিস" ও "গোল্ডফিংগার" এর ছায়া অবলম্বনে। একইভাবে চতুর্থ বই দুঃসাহসিক রচিত হয়েছিল জেমস বন্ড সিরিজ "ডায়মন্ডস আর ফরেভার" এর ছায়া অবলম্বনে। কিন্ত মজার বিষয় এই খবর কি ইয়ান ফ্লেমিং ঘুণাক্ষরেও জানেন?

বেচারা ইয়ান ফ্লেমিং। আহা ! তাঁর জেমস বন্ড সিরিজের "মুনরেকার" ও "দি স্পাই হু লাভড মি" এর ছায়া অবলম্বনে যখন সাগর সঙ্গম রচনা করা হয়েছে তখন এই কপিরাইটের আলোচনা কোথায় ছিল? যাই হোক ফ্লেমিং এর থেকেও দুর্ভাগ্য খুব সম্ভভত এলিস্টেয়ার ম্যাকলিনের।

মুরগির যেমন জন্ম হয় মানুষের হাতে জবাই হয়ে রোস্ট, চিকেন ফ্রািই, কাবাব, চাপ, বিরিয়ানি, ঝাল ফ্রাই, টিক্কা ও কোরমা হওয়ার জন্য। আমার ধারণা এই বেচারা এলিস্টেয়ার ম্যাকলিন ছিলেন সেবা প্রকাশনীর কাছে সবথেকে বড় মুরগি। তারা তাদের রেস্টুরেন্টে বিক্রিবাট্টার জন্য এই এলিস্টেয়ার ম্যাকলিনের লেখা থেকে সব ধরণের খাবার তৈরি করেছেন মনের খায়েশ মতো।
সেবা প্রকাশনীর হাতে মুরগি হয়ে যাওয়া
এলিস্টেয়ার ম্যাকলিন
মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা নামে যা পড়েছেন তা মূলত এই লোকের স্পাই থ্রিলার "দ্য লাস্ট ফ্রন্টিয়ার"। দুর্গম দুর্গ তারই স্পাই থ্রিলার "দি গানস অফ ন্যাভারন" এর ছায়া অবলম্বনে লেখা। শত্রু ভয়ঙ্কর এসেছে একই লেখকের স্পাই থ্রিলার "ফিয়ার ইজ দ্য কী" এর ছায়া অবলম্বনে। স্পাই থ্রিলার "হোয়েন এইট বেলস টোল" বদলে গিয়ে সেবা প্রকাশনীতে হয়েছে রত্নদ্বীপ।

চরম জনপ্রিয় নীল আতঙ্ক অভিন্ন লেখকের স্পাই থ্রিলার "দ্য স্যাটান বাগ" এর ছায়া অবলম্বনে। মৃত্যুপ্রহর এসেছে স্পাই থ্রিলার "হোয়্যার ঈগলস ডেয়ার" থেকে। আপনারা কি ভেবেছেন সুখপাঠ্য বই গুপ্তচক্র মৌলিক কোনো রচনা? এটাও এসেছে স্পাই থ্রিলার "দি ডার্ক ক্রুসেডার" এর ছায়া অবলম্বনে। লেখক এলিস্টেয়ার ম্যাকলিন যদি জানতেন তাঁর"ফোর্স টেন ফ্রম ন্যাভারন" হয়ে গেছে রাত্রি অন্ধকার কিংবা বিপদজনক নামের বইটাও তাঁরই লেখা থ্রিলার "দ্য লাস্ট ফ্রন্টিয়ার" এর ছায়া অবলম্বনে খুব সম্ভবত সুশান্ত রাজপুতের আগে তিনিই গলায় দড়ি দিতেন।

হুকুম নড়েনি, থেমে থাকেননি হাকিম সাহেবও। তিনি সতর্ক শয়তান লিখেছেন এলিস্টেয়ার ম্যাকলিনেরই থ্রিলার "দ্য ওয়ে টু ডাস্টি ডেথ" এর ছায়া অবলম্বনে। প্রবেশ নিষেধও লেখা হয়েছে একই লেখকের থ্রিলার "পাপেট অন আ চেইন" এর ছায়া অবলম্বনে। কুউউ রচিত হয়েছিল থ্রিলার "ব্রেকহার্ট পাস" এর ছায়া অবলম্বনে। জিপসীর মূল উৎস হচ্ছে একই লেখকের থ্রিলার "ক্যারাভান টু ভ্যাকারেস" যেখানে সাগরকন্যা লেখা হয় থ্রিলার "সীউইচ" এর ছায়া অবলম্বনে।

জনপ্রিয় বই লেনিনগ্রাদ লেখা হয় আর্কটিক স্পাই থ্রিলার "আইস স্টেশন জেব্রা" এর ছায়া অবলম্বনে। অ্যামবুশ লেখা হয়েছে আর্কটিক স্পাই থ্রিলার "নাইট উইদাউট এন্ড" এর ছায়া অবলম্বনে। একইভাবে লেখক এলিস্টেয়ার ম্যাকলিনের বই নকল করেই লেখা হয়েছিল নকল রানা। যেখানে মূল বেই ছিল এয়ার ফোর্স ওয়ান ইজ ডাউন" । একইভাবে স্পর্ধা থ্রিলার "দি গোল্ডেন গেট" এর ছায়া অবলম্বনে যার হতভাগ্য লেখক এই এলিস্টেয়ার ম্যাকলিনই।

উইলবার স্মিথ
আমার অনেক প্রিয় লেখক উইলবার স্মিথ এবং ক্লাইভ কাসলার। নেট থেকে ডাউনলোড করতে শেখার আগে খেয়ে না খেয়ে এই দুই লেখকের বই কিনে পড়তাম। অনেক কষ্ট করে যে বইগুলো পড়েছি, পরে জানলাম এই বইগুলো বাংলায় অনূদিত হয়েছে কিন্ত লেখক হিসেবে ক্লাইভ কাসলার কিংবা উইলবার স্মিথ দুজনেই উপেক্ষিত।

অন্যটা যাই হোক উইলবার স্মিথের জনপ্রিয় বই "দি আই অফ দ্য টাইগার" ঝেড়ে দেয়ার আগে একটু ভাবা লাগতো। এই বই কবে কখন হয়ে গেছে আই লাভ ইউ কেউ বোঝেনই নাই। উনার "দি ডার্ক অফ দি সান" হয়ে গেছে টার্গেট নাইন। "দি লেপার্ড হান্টস ইন ডার্কনেস" হয়ে গিয়েছে অন্ধকারে চিতা। তিতা শোনালেও শ্বেত সন্ত্রাস লেখা হয়েছে "ওয়াইল্ড জাস্টিস" থেকেই।

"ক্রাই উলফ থেকে লেখা হয়ে গেছে মুক্ত বিহঙ্গ। "এ টাইম টু ডাই" যদি হয় শ্বাপদশঙ্কুল আর "হোয়েন দ্য লায়ন ফিডস" যদি হয়ে যায় দংশন তখন আমাদের কিইবা করার থাকে? এলিফ্যান্ট সং হয়ে গেছে নরপিশাচ। জনপ্রিয় বই "দি সেভেন্থ স্ক্রোল" এর ঠ্যাং ভাঙ্গা খোঁড়া অনুবাদ হচ্ছে শেষ চাল।

ক্লাইভ কাসলার
এবার আমার আরেক প্রিয় লেখক ক্লাইভ কাসলার। তাঁর গুণে গুণে ডজন দুয়েক বই লুঠ করা হয়েছে। প্রেতাত্মা, স্বর্গরাজ্য, হামলা, আরেক বারমুডা, চাই সাম্রাজ্য, জাপানি ফ্যানাটিক, রক্তপিপাসা, কালকূঠ, হীরক সম্রাট, প্রিন্সেস হিয়া, স্বর্ণখনি, স্বর্ণ বিপর্যয়, হারানো আটলান্টিক, কুরুক্ষেত্র, আগুণ নিয়ে খেলা, সর্বনাশের দূত, লাইম লাইট, পার্সিয়ান ট্রেজার, লাইমলাইট, ইশাটাটাবুর অভিশাপ, পাতকিনী, নরকের কীট কিংবা কালো কুয়াশার মতো সবগুলো বই মূলত রচিত হয়েছে ক্লাইভ কাসলারের বই থেকে।

আমরা কমবেশি জানি আরেকজন থ্রিলার কিং জেমস হ্যাডলি চেজের নাম। "স্ট্রিক্টলি ফর ক্যাশ", মিশন টু সিয়েনা""হ্যাভ দিস ওয়ান অন মি", "দ্য ওয়ে টু ডাস্টি ডেথ", "দ্য উইফ অফ মানি", "ইউ হ্যাভ ইয়োরসেলফ আ ডীল", "জাস্ট এনাদার সাকার", "হোয়াই পিক অন মি?, "ফিগার ইট আউট ফর ইয়োরসেলফ" ,"আ কফিন ফ্রম হংকং" কিংবা "ম্যালোরি" এর মতো প্রায় প্রতিটি বই বাংলায় অনুবাদ হয়েছে অনেকটাই বেনামে। "দিস ইজ ফর রিয়েল" কিংবা "জাস্ট দ্য ওয়ে ইট ইজ" ও হয়ে গেছে বঙ্গানুবাদ। বরাবরের মতো এখানেও মূল লেখকের নাম অনুপস্থিত।

নিজের পড়া কিংবা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে গল্পের ছলে জানা বইগুলোর মধ্যে যে যে নাম মনে পড়ে সেগুলো উল্লেখ করলাম। অনেকে টাস্কি খেয়ে ভাববেন ইতিহাস-প্রত্নতত্ত্ব নিয়ে যার বিচরণ এতগুলো বই কোথায় পেলাম? তাদের জন্য বলছি নিজে বই পড়ি, যাদের সঙ্গে ঘুরি তারাও এজাতের লোক। আর খুব সম্ভবত ৩০% শতাংশ বই আমার কিনে পড়া, বাকিগুলা লাইব্রেরি থেকে নেয়া, অন্যের থেকে চেয়ে পড়া কিংবা গিফট পাওয়া।

জেমস হ্যাডলি চেজ
আব্বা মাসুদ রানা আর ওয়েস্টার্ন পড়তেন। আমি ওয়েস্টার্ন খুব পছন্দ করতাম, কিন্ত মাসুদ রানা পড়তে ভাল লাগতো না। তবে একটা ওয়েস্টার্ন শেষ হয়ে গেলে নতুন বইয়ের অভাবে মাসুদ রানাও হাতে নিতাম। এরপর জাহাঙ্গীরনগর ভর্তি হওয়ার পর বিচরণ ‍শুরু হয় নীলক্ষেতে। পাশাপাশি বড় চাচা ছিলেন জেমস হ্যাডলি চেজ ভক্ত। উনার বই আমিও পড়তাম। পাশাপাশি চাচার জন্য বই কিনেও আনতাম। এভাবে হ্যাডলি চেজ পড়া হয়ে যায়।

এলিস্টেয়ার ম্যাকলিনের ভক্ত ছিলেন মাহফুজ ভাই। উনি খেয়ে না খেয়ে এলিস্টেয়ার ম্যাকলিনের সবগুলা বই কিনেছিলেন ছাত্রাবস্থায়। পরে যথারীতি বিশ্ববিদ্যালয় তাকে শিক্ষক হিসেবে নেয়নি, চলে গেছেন অস্ট্রেলিয়া। তাঁর বেশিরভাগ থ্রিলার বই তিনি আমাকে দিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর ছোটভাই মাহদী ঢাকায় আসার পর তাকে সবগুলা বই ফেরত দিয়ে দিলেওে এসব বইয়ের সিংহভাগ আমার পড়া হয়ে যায়। ফলে মিলিয়ে নিতে খুব একটা কষ্ট হয়নি।

উইলবার স্মিথ, ক্লাইভ কাসলার, স্টিফেন কিং আর পাওলো কোয়েলহোর বই কিভাবে লাইন ধরে ধরে পড়ি সেটা তারা খুব ভালো জানেন যাঁরা আমার পরিচিত। এখন হাকিম সাহেব যদি দাবি করেন আমি ভুয়া কথা বলছি বই খুলে লাইন ধরে ধরে দেখিয়ে দিতে পারব। একজনের বই থেকে অনুবাদ করে মূল লেখকের নাম উল্লেখ না করার যে অসুস্থ সংস্কৃতি তার কারণেই নিজের সবথেকে প্রিয় সেবা প্রকাশনী থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলাম। আজ শেখ আবদুল হাকিম আর কাজী আনোয়ার হোসেন সম্মুখ লড়াই শৈশব-কৈশোরের অনেক অম্লমধুর স্মৃতি মনে করিয়ে দিল।

আমরা বই পড়তে শিখেছি সেবা প্রকাশনীর কল্যাণে। কেউ কেউ দুপয়সা কামিয়ে লেখক হওয়ার সুযোগও পেয়েছেন এই সেবা প্রকাশনীর কল্যাণের। সম্প্রতি বইয়ের আড়ষ্ট অনুবাদ, ভুল পাঠ কিংবা অঙ্গহানি দেখলে যে কষ্ট পাই তখন বারংবার মনে পড়ে সেবা প্রকাশনীর কথাই। আমাদের ট্যাব, টেলিভিশন, কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপবিহীন শৈশবের পুরোটা একঅর্থে সেবা প্রকাশনীর। আমি হলফ করে বলতে পারি এখনকার যেকোনো পিচ্চিদের থেকে আমাদের শৈশব ছিল অনেক বেশি উপভোগ্য।

আমার সেবা প্রকাশনী থেকে সরে আসার মূল কারণ প্রকৃত লেখকের ক্রেডিট না দেয়া। ঠিকই একই কারণে দেশের সবথেকে নন্দিত সায়েন্স ফিকশন অনুবাদকের আমি সমালোচনা করি। বাইরে থেকে কারও বই অনুবাদ করা যেতেই পারে। সেখানে মূল লেখকের নাম উল্লেখ করাটা সততা, বাকিটা নিশ্চিত করে শঠতা। আর সেই হিসেবে মাসুদ রানা, ওয়েস্টার্ন, কিশোর ক্লাসিক কিংবা যে বইই হোক তার মূল লেখকেরই তো কপিরাইট হওয়া উচিত। এটা যখন রাখাই হয় নাই, সেখানে বাহাদুরির কি আছে।

প্রকৃত অনুবাদক হিসেবে শেখ আবদুল হাকিম যখন তাঁর অধিকার ফিরে পেয়েছেন, উনাকে অভিবাদন। কিন্ত আমার দাবি হচ্ছে প্রতিটি বইয়ের উপর লেখা হোক প্রকৃত লেখকের নাম। যেমন ধরেন ' ফ্রেডরিখ ফরসাইথের লেখা "দি ফোর্থ প্রটোকল" এর ছায়া অবলম্বনে অন্ধশিকারী কিংবা ক্লাইভ কাসলারের ডার্ক পিট সিরিজের "ইনকা গোল্ড" এর ছায়া অবলম্বনে রক্তপিপাসা। আর যদি সেটা করা হয় তবেই প্রকৃত সাহস এবং বাহাদুরির কাজ হবে। অন্যদিকে এইসব বইয়ের বেশিরভাগই মুক্ত বই হয়ে গেছে। টাকা পয়সা নিয়ে ঝামেলা হওয়ার সম্ভাবনা কম। শুধুমাত্র একটু সততা দেখিয়ে মূল প্রচ্ছদে প্রকৃত লেখকের নাম উল্লেখ করার সততাটুকু জরুরি। আর যদি তাই হয়, তবেই মাসুদ রানার প্রকৃত কপিরাইট নিশ্চিত করা যাবে।

মাসুদ রানা আমার অনেক প্রিয় একটা সিরিজ। এটার কপি রাইট নিয়ে সমস্যা ব্যাপারটা নিয়ে তাই কিছু আলোক পাতের চেষ্টা থাকল আমার পক্ষ থেকে।
 
Status
Not open for further replies.
These are the rules that are to be followed throughout the entire site. Please ensure you follow them when you post. Those who violate the rules may be punished including possibly having their account suspended.

যারা কমেন্ট করবেন, দয়া করে বানান ঠিক রাখুন। উত্তেজিত অবস্থায় দ্রুত কমেন্ট করতে গিয়ে বানান ভুল করবেন না। আমরা যারা কমেন্ট পড়তে আসি, আমাদের কমেন্ট পড়তে অনেক অসুবিধা হয়।

Users who are viewing this thread

Back
Top