ফ্যান্টাসি প্রিমিয়াল লিগ সেই খেলা যেখানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় লিগ ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ এর আদলে দল সাজাতে হয় এবং তাদের মাঠের পার্ফমেন্সের ভিত্তিতে তারা বিভিন্ন স্কোর করে থাকেন। এটি অনেক জনপ্রিয় খেলা ফুটবল ভক্তদের মধ্যে। এটার অনেক নিয়মকানুন, ট্রিকস আছে। এগুলা নিয়ে পরে আলোচনা করা যাবে। ফ্যান্টাসি ফুটবল প্রথমে খেলা শুরু হয় আমেরিকায় ১৯৬৩ সালে উইল উইনকেনবাগ দ্বারা তাদের ন্যাশনাল ফুটবল লিগ অনুসারে। ১৯৮০ সাল নাগাদ এটি অনেক জনপ্রিয় খেলায় পরিণত নয় এবং তখন এর খেলোয়ার সংখ্যা ছিল ১ মিলিয়ন। যখন এটি আমেরিকায় অনেক পপুলার হতে শুরু করে তখন এই আইডিয়া ইউরোপেও চলে আসে। রিকার্ডো আলবিনি ১৯৯০ সালে ফ্যান্টাকালসিও নামে এই ফ্যান্টাসি ফুটবল চালু করে ইতালিয়ান ফুটবল লিগে। তারপরেই এই খেলাটি অ্যাড্রেউ ওয়েন্সটেইন এর হাত ধরে ১৯৯১ সালে তারই ফ্যান্টাসি ফুটবল লিমিটেড এর মাধ্যমে ইংল্যান্ড এ আসে।
বিখ্যাত সংবাদপত্র টেলিগ্রাফ এই প্রতিষ্ঠান এর সাথে মিলিত হয়ে ১৯৯৩-৯৪ সাল হতে এই খেলাটি শুরু করে। তখন এই খেলাটি খেলার জন্য প্রিমিয়াম টেলিফোন লাইন অথবা ডাকযোগে টিম সিলেক্ট করা লাগত কারন তখন কোন ইন্টারনেট ছিল না। এত কিছুর পরেও এই খেলার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে ছিল।
অফিসিয়ালি এফপিএল শুরু হয় ২০০২-২০০৩ সালে যেখানে ৭৬০০০ টিম অঙ্গশগ্রহণ করেছিল। ২০২০ সালে এসে এই সংখ্যাটি ৭০ লাখ এ পৌছেছে।
এখন জেনে নেওয়া যাক নিয়মাবলি। কিভাবে স্কোয়াড সিলেক্ট করা হয় বা করবেন?
প্রথমে প্রতি ম্যানেজারকে ১০০ মিলিয়ন করে অর্থ দেওয়া হয় প্লেয়ার কেনার জন্য। এই ম্যানেজার কিন্তু আসল ম্যানেজার নয়। এই ম্যানেজার হল আপনি। আর আপনার কাজ হল এই ১০০ মিলিয়ন(আসল টাকা নয়) দিয়ে প্রিমিয়ার লিগ এর যত টিম আছে তাদের মধ্য থেকে ১৫ জন প্লেয়ার কেনা। প্রতিটি প্লেয়ার এরই আলাদা অর্থমূল্য আছে। সেখানে আপনাকে ২ জন গোলকিপার, ৫ জন ডিফেন্ডার, ৫ জন মিডফিল্ডার, ৩ জন ফরোয়ার্ড অবশ্যই কিনতে হবে। কেনার পরে এদের মধ্য হতে ১১ জন নিয়ে দল সাজাতে হবে। যে ১১ জন এর মধ্যে কমপক্ষে ১ জন গোলকিপার আর ৩ জন ডিফেন্ডার, ২ জন মিডফিল্ডার, এবং ১ জন ফরোয়ার্ড অবশ্যই থাকতে হবে। যেকোন একটি নির্দিষ্ট প্রিমিয়ার লিগ দল হতে ৩ জনের বেশি প্লেয়ার নিতে পারবেন না। প্রতি গেমউইকের আগে ডেডলাইন থাকবে যেটা মূলত ঐ গেমউইকের প্রথম ম্যাচ হয়ার ১ ঘন্টা আগে শেষ হয় সেখানে আপনি আপনার টিম ঠিক বা চেঞ্জ করতে পারবেন। এই ১১ জন প্লেয়ার মিলে আপনাকে আপনাত টোটাল স্কোর দিবে। যদি কোন প্লেয়ার না খেলে তবে আপনার অন্য ৮ প্লেয়ার মধ্য থেকে কেউ এসে সেই জায়গাটি দখল করে নিবে। যদি আপনার ক্যাপ্টেন না খেলে তবে আপনার ক্যাপ্টেন্সি পাবে আপনার ভাইস ক্যাপ্টেন এবং তার স্কোর ডাবল হবে। যদি ক্যাপ্টেন এবং ভাইস ক্যাপ্টেন কেউই না খেলে তবে কারো পয়েন্টই ডাবল হবে না।
বিখ্যাত সংবাদপত্র টেলিগ্রাফ এই প্রতিষ্ঠান এর সাথে মিলিত হয়ে ১৯৯৩-৯৪ সাল হতে এই খেলাটি শুরু করে। তখন এই খেলাটি খেলার জন্য প্রিমিয়াম টেলিফোন লাইন অথবা ডাকযোগে টিম সিলেক্ট করা লাগত কারন তখন কোন ইন্টারনেট ছিল না। এত কিছুর পরেও এই খেলার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে ছিল।
অফিসিয়ালি এফপিএল শুরু হয় ২০০২-২০০৩ সালে যেখানে ৭৬০০০ টিম অঙ্গশগ্রহণ করেছিল। ২০২০ সালে এসে এই সংখ্যাটি ৭০ লাখ এ পৌছেছে।
এখন জেনে নেওয়া যাক নিয়মাবলি। কিভাবে স্কোয়াড সিলেক্ট করা হয় বা করবেন?
প্রথমে প্রতি ম্যানেজারকে ১০০ মিলিয়ন করে অর্থ দেওয়া হয় প্লেয়ার কেনার জন্য। এই ম্যানেজার কিন্তু আসল ম্যানেজার নয়। এই ম্যানেজার হল আপনি। আর আপনার কাজ হল এই ১০০ মিলিয়ন(আসল টাকা নয়) দিয়ে প্রিমিয়ার লিগ এর যত টিম আছে তাদের মধ্য থেকে ১৫ জন প্লেয়ার কেনা। প্রতিটি প্লেয়ার এরই আলাদা অর্থমূল্য আছে। সেখানে আপনাকে ২ জন গোলকিপার, ৫ জন ডিফেন্ডার, ৫ জন মিডফিল্ডার, ৩ জন ফরোয়ার্ড অবশ্যই কিনতে হবে। কেনার পরে এদের মধ্য হতে ১১ জন নিয়ে দল সাজাতে হবে। যে ১১ জন এর মধ্যে কমপক্ষে ১ জন গোলকিপার আর ৩ জন ডিফেন্ডার, ২ জন মিডফিল্ডার, এবং ১ জন ফরোয়ার্ড অবশ্যই থাকতে হবে। যেকোন একটি নির্দিষ্ট প্রিমিয়ার লিগ দল হতে ৩ জনের বেশি প্লেয়ার নিতে পারবেন না। প্রতি গেমউইকের আগে ডেডলাইন থাকবে যেটা মূলত ঐ গেমউইকের প্রথম ম্যাচ হয়ার ১ ঘন্টা আগে শেষ হয় সেখানে আপনি আপনার টিম ঠিক বা চেঞ্জ করতে পারবেন। এই ১১ জন প্লেয়ার মিলে আপনাকে আপনাত টোটাল স্কোর দিবে। যদি কোন প্লেয়ার না খেলে তবে আপনার অন্য ৮ প্লেয়ার মধ্য থেকে কেউ এসে সেই জায়গাটি দখল করে নিবে। যদি আপনার ক্যাপ্টেন না খেলে তবে আপনার ক্যাপ্টেন্সি পাবে আপনার ভাইস ক্যাপ্টেন এবং তার স্কোর ডাবল হবে। যদি ক্যাপ্টেন এবং ভাইস ক্যাপ্টেন কেউই না খেলে তবে কারো পয়েন্টই ডাবল হবে না।