ফুটবল একটি দলগত খেলা। এটি বৈশ্বিকভাবে ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয় খেলা। এটি আন্তর্জাতিক ফুটবল ফেডারেশন (ফিফা) কর্তৃক পরিচালিত ক্রীড়ার আনুষ্ঠানিক নাম। কেবলমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় খেলাটি সকার নামে পরিচিত। এটি দুই দলের মধ্যে খেলা হয়, যার প্রতিটি দলে ১১ জন করে খেলোয়াড় থাকে। একবিংশ শতকে এসে ফুটবল খেলা দুই শতাধিক দেশের ২৫০ মিলিয়নেরও অধিক খেলোয়াড় খেলে থাকেন। এরফলে ফুটবল বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় ও প্রচলিত খেলা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ।
একজন রেফারীর মাধ্যমে ফুটবল খেলা পরিচালিত হয়। তিনি খেলায় মূল কর্তৃপক্ষ হিসেবে যাবতীয় আইন-কানুন প্রয়োগ করেন। দুইজন সহকারী রেফারী বা লাইন্সম্যান এবং কখনো কখনো চতুর্থ রেফারীও তাকে খেলায় সহায়তা করে থাকেন। তবে ইউইএফএ ফুটবল প্রতিযোগিতায় ৬জন রেফারী অংশগ্রহণ করেন। দুইজন গোলপোস্টের বাইরে থেকে বলের অবস্থান চিহ্নিত করেন যে তা গোল লাইন অতিক্রম করেছে কি-না (এদেরকে গোললাইন রেফারীও বলা হয়)।
খেলা নির্দিষ্ট সময়ে সমাপণ কিংবা অতিরিক্ত সময় যুক্তকরণ তার দায়িত্ব। মাঠে অবস্থানকালে যাবতীয় খুঁটিনাটি বিষয় পরখপূর্বক খেলোয়াড় সংখ্যার সঠিকতা, অতিরিক্ত খেলোয়াড়ের সংশ্লিষ্টতা, ইত্যাদি ঘটনার বিবরণ নোটবহিতে লিপিবদ্ধসহ খেলাশেষে কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন পেশ করেন। এছাড়াও, খেলোয়াড় আহত ও এর গুরুত্বতা অণুধাবনপূর্বক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। মাঠে তিনি কোন খেলোয়াড়, এমনকি দলীয় কোচকে হলুদ কিংবা লাল কার্ডের প্রয়োগের মাধ্যমে যথাক্রমে সতর্কীকরণ, শাস্তি কিংবা বহিস্কার করতে পারেন।
বিশ্বব্যাপী ফুটবল খেলার মানোন্নয়নে সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী সংস্থা ফিফা ১৭টি আইনের কথা উল্লেখ করেছে। তন্মধ্যে ৫নং ধারার মাধ্যমে খেলা পরিচালনার জন্য রেফারী এবং সহকারী রেফারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে।
যথাযথভাবে খেলা পরিচালনার জন্য প্রতিযোগিতা কর্তৃপক্ষ ইচ্ছে করলে রেফারীদের প্যানেল সৃষ্টি করতে পারেন। ২০০৬ সালে বিশ্বকাপে ফুটবলে আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষ ম্যাচ রেফারীকে সাহায্য করার জন্য ৫ম বিচারকের ব্যবস্থা রেখেছিল।
একজন রেফারীর মাধ্যমে ফুটবল খেলা পরিচালিত হয়। তিনি খেলায় মূল কর্তৃপক্ষ হিসেবে যাবতীয় আইন-কানুন প্রয়োগ করেন। দুইজন সহকারী রেফারী বা লাইন্সম্যান এবং কখনো কখনো চতুর্থ রেফারীও তাকে খেলায় সহায়তা করে থাকেন। তবে ইউইএফএ ফুটবল প্রতিযোগিতায় ৬জন রেফারী অংশগ্রহণ করেন। দুইজন গোলপোস্টের বাইরে থেকে বলের অবস্থান চিহ্নিত করেন যে তা গোল লাইন অতিক্রম করেছে কি-না (এদেরকে গোললাইন রেফারীও বলা হয়)।
খেলা নির্দিষ্ট সময়ে সমাপণ কিংবা অতিরিক্ত সময় যুক্তকরণ তার দায়িত্ব। মাঠে অবস্থানকালে যাবতীয় খুঁটিনাটি বিষয় পরখপূর্বক খেলোয়াড় সংখ্যার সঠিকতা, অতিরিক্ত খেলোয়াড়ের সংশ্লিষ্টতা, ইত্যাদি ঘটনার বিবরণ নোটবহিতে লিপিবদ্ধসহ খেলাশেষে কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন পেশ করেন। এছাড়াও, খেলোয়াড় আহত ও এর গুরুত্বতা অণুধাবনপূর্বক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। মাঠে তিনি কোন খেলোয়াড়, এমনকি দলীয় কোচকে হলুদ কিংবা লাল কার্ডের প্রয়োগের মাধ্যমে যথাক্রমে সতর্কীকরণ, শাস্তি কিংবা বহিস্কার করতে পারেন।
বিশ্বব্যাপী ফুটবল খেলার মানোন্নয়নে সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী সংস্থা ফিফা ১৭টি আইনের কথা উল্লেখ করেছে। তন্মধ্যে ৫নং ধারার মাধ্যমে খেলা পরিচালনার জন্য রেফারী এবং সহকারী রেফারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে।
যথাযথভাবে খেলা পরিচালনার জন্য প্রতিযোগিতা কর্তৃপক্ষ ইচ্ছে করলে রেফারীদের প্যানেল সৃষ্টি করতে পারেন। ২০০৬ সালে বিশ্বকাপে ফুটবলে আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষ ম্যাচ রেফারীকে সাহায্য করার জন্য ৫ম বিচারকের ব্যবস্থা রেখেছিল।