What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bergamo

Forum God
Elite Leader
Joined
Mar 2, 2018
Threads
9,649
Messages
117,051
Credits
1,241,096
Glasses sunglasses
Berry Tart
Statue Of Liberty
Profile Music
Sandwich
সেক্সি বেবি – এক বৃষ্টির রাতে – ১ by babyandbabu

নমস্কার আমার নাম সুমন কিন্তু সবাই বাবু বলেই চেনে , আমার জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা নিয়ে প্রস্তুত হলাম আপনাদের সামনে । যাইহোক আমি অনেক চেষ্টা এবং খাটাখাটনির পর একটি সরকারি চাকরি পাই , আমার বয়স যখন ২৫ , এক প্রত্যন্ত গ্রামে শিক্ষকতার চাকরি পাই । ছোটবেলা থেকে আমি গ্রামে মানুষ কিন্তু চাকরির সন্ধানে আমাকে চলে আসতে হয় শহরে , কিন্তু ভাগ্যের খেলা দেখুন আমাকে আবার চলে যেতে হচ্ছে গ্রামে ফিরে । শহর থেকে রোজ যাওয়া আসা করাটা অসুবিধাজনক । তাই সেই গ্রামে একটা মোটামুটি বেশ ভালো বাড়ি ভাড়ায় নিয়ে নিলাম খুবই সস্তায় , যেখান থেকে গ্রামের স্কুলটা সামনেই ।

যাইহোক ব্যাগ গুছিয়ে নিয়ে চলে এলাম এই গ্রামের বাড়িতে । বাড়িটা মোটামুটি বড় , কিন্তু আমার পক্ষে শিক্ষকতা করে এসে সম্ভব হত না বাড়ীর কাজ করা , তাই আমি এক কাজের লোকের সন্ধান করতে থাকি সেই গ্রামে । এবং শেষমেষ আমার বাড়ি থেকে একটু দূরে থাকা এক খুবই দরিদ্র মানুষ আমার সাথে যোগাযোগ করে । সে রাজি হয়ে যায় তার মেয়েকে আমার বাড়িতে কাছে পাঠানোর জন্য , যতই হোক এত মোটা টাকা সে হয়তো আগে দেখেনি । তাই সে সিদ্ধান্ত নেয় পরদিন থেকেই তার মেয়ে আমার বাড়িতে কাজ করতে আসবে ।

পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দরজায় টোকা শুনতে পেলাম । দরজা খুলতেই দেখি এক ফর্সা টুকটুকে কিশোরী মেয়ে , পরনে কালচে লাল পুরনো শাড়ি , ব্লাউজ নেই শাড়িটা বেশ পাতলা সেটা দিয়ে যথেষ্ট পরিষ্কারভাবে তার শরীরটাকে আমি অনুভব করতে পারছিলাম তার উচ্চতা প্রায় পাঁচ ফুট এবং শরীরের যেখানে যতোটুকু মেদ প্রয়োজন সেখানে ততটাই মেদ উপস্থিত , তার ফর্সা স্তন গুলো যথেষ্ট পরিপূর্ণ প্রায় ৩২ সাইজের আর পাছাটাও যথেষ্ট মেদ যুক্ত , গোটা শরীরটাই যেন মাখন দিয়ে তৈরী , এত সুন্দর একটি মেয়ে এই বিরল গ্রামে আমার দরজার সামনে , আমি এখনো ঘুমাচ্ছি না তো ।

আমি নিজের চোখ ঘষে নিয়ে ওর দিকে আবার ভালো করে তাকালাম , আমি একটা স্যান্ডো গেঞ্জী আর বারমুন্ডা পড়েছিলাম এবং আমার প্যান্টে রীতিমতো তাবু সৃষ্টি হতে শুরু করেছিল । আমি এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলাম তার দিকে ।

হঠাৎ সে নিজে থেকেই বলে ওঠে "নমস্কার বাবু , আমাকে বাবা পাঠিয়েছে আপনার বাড়িতে কাজ করার জন্য" । কথাটা শুনে আমার যথেষ্ট অবাক লাগলো কালকের ওই দিনমজুর লোকটির মেয়ে এটা ! আমার শহরে থাকাকালীন আমি কোন শহুরে মেয়েকে এত সুন্দর হতে দেখিনি । যাইহোক স্বপ্ন দুনিয়া থেকে বেরিয়ে আমি নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম "আচ্ছা তুমি , এসো এসো ভিতরে এসো" ।

এই বলে সে মাথা নিচু করে ঘরের ভেতরে ঢুকলো , তার হাব ভাব দেখে বোঝা যাচ্ছিল যে সে অনেক সরল । গ্রামে বলে হয়তো তাকে নিয়ে কেউ কিছু করেনি শহরে থাকলে এই বয়সে তার কত যে বয়–ফ্রেন্ড থাকত আর কতজন যে তাকে ছিঁড়ে খেত তার কোন ঠিক নেই ।

যাই হোক তাকে দেখে জিজ্ঞাসা করলাম ,
– "তোমার বয়স কতো?"
– "আঠারো" , সে আসতে আসতে বলল ।
– "কোন ক্লাসে পড়ো তুমি?"

– "পড়াশোনা করিনি , আমাদের ঘরের অবস্থা খুবই খারাপ তাই বাবা পড়াতে পারেনি আমায় " , সে মাথা নিচু করে বলে ।
– "আচ্ছা বুঝলাম , তা তুমি মোটামুটি বাড়ির কাজ পারো তো?" জিজ্ঞাসা করলাম
– "হ্যাঁ পারি, সবই পারি , এর আগেও আমি অন্য বাড়িতে কাজ করেছি" সে বলল ।

মেয়েটির কথা শুনে আমার একটু খারাপ লাগলো এত সুন্দরী একটা মেয়ে যাকে দেখলে যেকোন ছেলে প্রেমে পড়ে যাবে , এবং তার রানী করে রাখবে । সে কিনা অন্যের বাড়িতে বাড়িতে কাজ করে বেড়ায় ।
– "চিন্তা করো না আমার বাড়িতে সেরম কোন কাজ নেই তোমার বেশি খাটালি হবে না , সারাদিন থাকতেও হবে না, শুধু সকাল ও সন্ধ্যাবেলা এলেই হল" বললাম আমি ।

– "ঠিক আছে" চাপা গলায় বলল সে ।
– "এই দেখো তোমার নামটাই জিজ্ঞেস করা হল না , কি নাম তোমার ?"
– "অর্পিতা" সে মুচকি হেসে বলল।

– "বাহ…. ভারী মিষ্টি নাম , যাই হোক দেখি অর্পিতা তুমি আমার জন্য এক কাপ চা করে দাও তো , দেখি তুমি কেমন চা করতে পারো" আমি বললাম
– "ঠিক আছে" , বলে সে চলে গেল আমার জন্য চা করতে ।

আমিও তার পিছু পিছু গেলাম তার ডবকা পাছাটা দেখতে দেখতে । সে নিজের মনে চা করে যাচ্ছে আর আমি তার শরীরের বিভিন্ন অংশ চোখ দিয়ে খেতে থাকি , বিশেষ করে তার বড় বড় দুটো দুধ গুলোকে । শাড়ির মধ্য থেকে হালকা হালকা তার কালো বোটা দুটো বুঝা যেতে থাকে । সে এদিক ওদিক একটু হাত নাড়ালেই তার বুকের দুধগুলো দুলতে থাকে এদিক ওদিক যেটা দেখে আমার ধন আবার দাঁড়াতে শুরু করে ।

চা করে এনে সে আমাকে দিতে আসে এবং আমি ইচ্ছা করে তার হাত থেকে চা নেওয়ার সময় কনুই দিয়ে তার দুধে স্পর্শ করে ফেলি , উফ্ কি নরম নরম তার দুধ দুটো । আমার বাড়াটা এবার ঠাটিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে । যদিও বা এসব কিছুই সে টের পায় না অত্যন্ত সরল মনের এই মেয়েটি , যৌনতা সম্পর্কে কোন জ্ঞানই তার নেই । কিন্তু তার শরীর কিশোর থেকে যৌবনে প্রবেশ করে গিয়েছে সেটা আমার বুঝতে অসুবিধা হয়নি । চা টা খেয়ে আমি সত্যি সন্তুষ্ট , সে রুপের সাথে সাথে গুনের ও সম্পন্না ।

এরপর আমি তাকে বলি ঘরটা একটু পরিষ্কার করে দিতে , এবং সাথে সাথে সে ঘরে ঝাড়ু দিল এবং ঘর মুছতে শুরু করলো । কাজ করতে করতে মাঝে মাঝে তার শাড়ি খুলে পড়ে যাচ্ছিল এবং বারবার তার দুধগুলো বেরিয়ে আসছিল এবং সে সেগুলো কে বারবার ঢাকার চেষ্টা করে । আমি দেখি আর আমার চোখ যেন তাকে গিলে গিলে খাচ্ছে । যাইহোক স্কুলের দেরী হয়ে যাচ্ছে , তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে আমি বেরিয়ে পড়ি এবং তাকে বাড়ি চলে যেতে বলি এবং সন্ধ্যা বেলা আবার আসতে বলি ।

রীতিমত সন্ধ্যা বেলা সে এসে হাজির এবং রাতের রান্না করে আমাকে পরিবেশন করে । সে কাছে আসলেই আমি বারবার তার শরীরে স্পর্শ করার চেষ্টা করি কিন্তু সে কিছু প্রতিক্রিয়া করেনা । যাই হোক তা রান্নাও যথেষ্ট ভালো এবং বাকি কাজ সেরে রাতের বেলা বাড়ি ফেরার সময় আমি তাকে তার কুড়ে ঘরের দরজা অবধি ছেড়ে দিয়ে আসি , ঘরে ঢোকার আগে সে আমার দিকে তাকে এক মিষ্টি হাসি হাসে । যেটা যথেষ্ট ছিল আমার সারা রাতের ঘুম কেড়ে নেয়ার জন্য । মনে হয় আমি তার প্রেমে পড়ে গেছি।

এরপর দিনের পর দিন সে এসে আমার বাড়িতে কাজ করে যায় । আর আমি সুযোগ পেলেই তার শরীরে স্পর্শ করে ফেলি । এবার সেই স্পর্শের উত্তরে আমি একটা মিষ্টি হাসি পাই তার মুখ থেকে । প্রথম মাইনেটা পাওয়ার পরই আমি তাকে তার মাইনের সাথে সাথে বেশ কয়েকটা নতুন শাড়ি , ব্লাউজ ও তার বাবার জন্য একটা পাঞ্জাবী উপহার দিই ।

সে এত দামি শাড়ি কোনদিনও চোখেও দেখেনি , সে প্রথমে না নিতে চাইলেও আমি জোর করেই তার হাতে সেগুলো ধরিয়ে দিই । সে সেগুলো হাতে নিয়ে অনেক খুশি , এবং গ্রামের যে লোক গুলো আগে তার দিকে তাকাতেও না তারা আজ তার শরীরে এত দামি পোশাক দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে অর্পিতার দিকে ।

এর কিছুদিন পর একদিন রাতে খুব ঝড় বৃষ্টি শুরু হয় । সব কাজ শেষ করে অর্পিতা বাড়ি যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হয় কিন্তু আমি কিছুতেই তাকে অনুমতি দিই না বাড়ি যাওয়ার জন্য । এবং তাকে অনুরোধ করি আমার রুমের পাশের রুমে শুয়ে পড়ার জন্য । এবং সে আমার কথামত খেয়ে দেয়ে পাশের রুমে শুয়ে পড়ে । হঠাৎই একটা বাজ পড়ে এবং চিৎকার করে ওঠে । আমি দৌড়ে গিয়ে তার কাছে যায় , এবং পাশে গিয়ে বসি । আর জিজ্ঞাসা করি
"কি হলো আর্পিতা?"
"ভয় লাগছে খুব" , সে মৃদু গলায় ভয়ে ভয়ে বলে।
"আচ্ছা বুঝলাম এসো কাছে এসো" এই বলে আমি তাকে নিজের দিকে টেনে নিই , সে আমার বুকে মাথা রাখে এবং আমি তাকে জড়িয়ে ধরি এবং এক হাত দিয়ে তার মাথায় হাত বুলায় ।

এবং আমি বলি
"চলো অর্পিতা তুমি আমার রুমে শুবে চলো"
"আপনার ঘরে , আপনার সাথে?" সে একটু ভয়ে ভয়ে বলল।
"হ্যাঁ , কেন তোমার কোন অসুবিধা আছে কি?"
"না না , আপনার অসুবিধা হবে থাক আমি এ ঘরে থাকি"

"চুপ থাকো তুমি আর চলো ওই রুমে নাহলে আবার রাতে তুমি চিৎকার করবে" এই বলে আমি তাকে ধরে ধরে নিয়ে চলে গেলাম আমার রুমে । তাকে জড়িয়ে ধরার সময় বুঝতে পারলাম তার শাড়িটা ডিজে গেছে অল্প ।

তাকে একটু জোর করেই বললাম
"একি অর্পিতা , তোমার শাড়ীটা তো ভিজে গেছে, এই ভেজা কাপড় পরে থাকলে , তোমার তো শরীর খারাপ করবে , চলো ফটাফট চেঞ্জ করো"
" না বাবু থাক আমার কিছু হবে না তাছাড়া অন্য শাড়ীও এখানে নেই " সে বলল

"না এ বললে চলবে না , শাড়ি নেই তো কি হয়েছে এই নাও এই গামছাটা জড়িয়ে নাও শরীরে"
 

Users who are viewing this thread

Back
Top