বোন ই হলো আদরের বউ
পার্ট-১
(লেখিকা আরিয়ানা)
আমি অর্কো আমার বয়স ২৬ বছর, আমি পড়ালেখা শেষ করে একটি কর্পোরেট অফিসে জব করছি।
আমার বাড়ি সিলেট থাকি ঢাকা। আমার ফ্যামিলিতে আমি, বাবা, মা আর ছোট বোন অর্নি। ওর বয়স ১৭ ও এই বছর এইসএসসি দিবে। বাবা বিজনেস করেন আর মা গৃহিনি।
এইবার আসি আসল কথায়, আমার সামনে ইদের ছুটি তাই বাড়ি যাওয়ার প্রস্তুতি নিলাম, সবার জন্য কেনাকাটা করলাম, বোনের জন্য দুইটা থ্রি-পিস ও একটা সুন্দর বোরকা কিনলাম।
কেনা কাটা শেষ, ট্রেনের টিকিট আগেই কাটা ছিল তাই ঈদের ৩ দিন আগেই বাড়ি রওনা দিলাম।
ও একটা কথা; আমি প্রায় ১ বছর পর বাড়ি যাচ্ছি, চাকরিতে জয়েন করার পর আর বাড়ি যাওয়া হয়নি! তাই সবার জন্যই কম বেশি কেনা-কাটা করেছি, বিশেষ করে আমার আদরের ছোট বোন অর্নির জন্য। দীর্ঘ ৫ ঘন্টা জার্নি করে অবশেষে বাড়ি পৌছালাম। কারন সিলেট শহর থেকে অনেক ভিতরে গ্রামে আমাদের বাড়ি। বাড়ি পৌছাতে প্রায় রাত ১০ টা বেজে গেল, বাড়ি গিয়ে দেখি সবাই ঘুমিয়ে গেছে, আম্মুকে ডেকে তুল্লাম তারপর খাওয়া শেষ করে আমিও ঘুমিয়ে গেলাম, অনেক রাত তাই আর অর্নিকে ডাকলাম না। সকাল ৬ টায় দেখি ছোট বেন অর্নি ডাকাডাকি শুরু করছে, রুমের দরজা খোলাই ছিল তাই ও বিছানার পাশে গিয়েই ডাকছে, ও ডাকছে আর বলছে ভাইয়া আমার গিফ্ট কোথায়, আমি ঘুম ঘুম চোখে বলছি যা এখন পরে নিস এখন ঘুমাতে দেতো, কিন্তু ও নাছোরবান্দা ও গিফ্ট না নিয়ে যাবেইনা, তাই আমার গায়ের কাথা ধরে টান দিয়ে কাথা নিয়ে গেছে আমি লাফ দিয়ে উঠে দেখি আমার পড়নে লুংগি ও নাই, আমার তো লজ্জায় অবস্থা খারাপ, আর এদিকে ও খিলখিল করে হাসছে আমাকে নেংটু দেখে, আমি তাড়াহুড়া করে বিছানার পাশ থেকে লুঙ্গি নিয়ে পরলাম, আর ভাল করে ওর দিকে তাকালাম ওকে যেন আমি চিনতেই পরছিনা ও এই একবছরে এত বড় হয়ে গেছে! একেবারে অচেনা লাগছে, আর রুপ যৌবন যেন উপচে পড়ছে, আমি একমনেে আমার আদরের বোনকে দেখছি, যেন অচেনা এক পরী আমার ঘরে এসেছে, শেষে ওর ডাকে আমার ধ্যান ভাংলো।
অর্নিঃ এই ভাইয়া কি দেখছিস অমন করে? আমি অর্নি তোর বোন মনে হচ্ছে আমাকে কোনদিন দেখিসনি!
আমিঃ ওহ হ্যাঁ! আসলে তুই তো অনেক বড় হয়ে গেছিস তোকে তো চেনাই যাচ্ছেনা।
অর্নিঃ তুই আমাকে পরে মন ভরে দেখিস, আগে আমর জন্য কি এনেছিস তাই দেখা।
আমিঃ ওহ! দিচ্চি দাঁড়া, এই বলে আলমারি থেকে ওর জামা আর বোরখাটা ওকে দিলাম, ও তো মহা খুশি।, খুশি তে আমাকে জড়িয়ে ধরলো ওর বুকের স্পর্শে আমার তো অবস্থা খারাপ।
ওকে তাড়াতাড়ি ছেড়ে দিয়ে বাথরুমে গেলাম ফ্রেস হতে।
চলবে..............
পার্ট-১
(লেখিকা আরিয়ানা)
আমি অর্কো আমার বয়স ২৬ বছর, আমি পড়ালেখা শেষ করে একটি কর্পোরেট অফিসে জব করছি।
আমার বাড়ি সিলেট থাকি ঢাকা। আমার ফ্যামিলিতে আমি, বাবা, মা আর ছোট বোন অর্নি। ওর বয়স ১৭ ও এই বছর এইসএসসি দিবে। বাবা বিজনেস করেন আর মা গৃহিনি।
এইবার আসি আসল কথায়, আমার সামনে ইদের ছুটি তাই বাড়ি যাওয়ার প্রস্তুতি নিলাম, সবার জন্য কেনাকাটা করলাম, বোনের জন্য দুইটা থ্রি-পিস ও একটা সুন্দর বোরকা কিনলাম।
কেনা কাটা শেষ, ট্রেনের টিকিট আগেই কাটা ছিল তাই ঈদের ৩ দিন আগেই বাড়ি রওনা দিলাম।
ও একটা কথা; আমি প্রায় ১ বছর পর বাড়ি যাচ্ছি, চাকরিতে জয়েন করার পর আর বাড়ি যাওয়া হয়নি! তাই সবার জন্যই কম বেশি কেনা-কাটা করেছি, বিশেষ করে আমার আদরের ছোট বোন অর্নির জন্য। দীর্ঘ ৫ ঘন্টা জার্নি করে অবশেষে বাড়ি পৌছালাম। কারন সিলেট শহর থেকে অনেক ভিতরে গ্রামে আমাদের বাড়ি। বাড়ি পৌছাতে প্রায় রাত ১০ টা বেজে গেল, বাড়ি গিয়ে দেখি সবাই ঘুমিয়ে গেছে, আম্মুকে ডেকে তুল্লাম তারপর খাওয়া শেষ করে আমিও ঘুমিয়ে গেলাম, অনেক রাত তাই আর অর্নিকে ডাকলাম না। সকাল ৬ টায় দেখি ছোট বেন অর্নি ডাকাডাকি শুরু করছে, রুমের দরজা খোলাই ছিল তাই ও বিছানার পাশে গিয়েই ডাকছে, ও ডাকছে আর বলছে ভাইয়া আমার গিফ্ট কোথায়, আমি ঘুম ঘুম চোখে বলছি যা এখন পরে নিস এখন ঘুমাতে দেতো, কিন্তু ও নাছোরবান্দা ও গিফ্ট না নিয়ে যাবেইনা, তাই আমার গায়ের কাথা ধরে টান দিয়ে কাথা নিয়ে গেছে আমি লাফ দিয়ে উঠে দেখি আমার পড়নে লুংগি ও নাই, আমার তো লজ্জায় অবস্থা খারাপ, আর এদিকে ও খিলখিল করে হাসছে আমাকে নেংটু দেখে, আমি তাড়াহুড়া করে বিছানার পাশ থেকে লুঙ্গি নিয়ে পরলাম, আর ভাল করে ওর দিকে তাকালাম ওকে যেন আমি চিনতেই পরছিনা ও এই একবছরে এত বড় হয়ে গেছে! একেবারে অচেনা লাগছে, আর রুপ যৌবন যেন উপচে পড়ছে, আমি একমনেে আমার আদরের বোনকে দেখছি, যেন অচেনা এক পরী আমার ঘরে এসেছে, শেষে ওর ডাকে আমার ধ্যান ভাংলো।
অর্নিঃ এই ভাইয়া কি দেখছিস অমন করে? আমি অর্নি তোর বোন মনে হচ্ছে আমাকে কোনদিন দেখিসনি!
আমিঃ ওহ হ্যাঁ! আসলে তুই তো অনেক বড় হয়ে গেছিস তোকে তো চেনাই যাচ্ছেনা।
অর্নিঃ তুই আমাকে পরে মন ভরে দেখিস, আগে আমর জন্য কি এনেছিস তাই দেখা।
আমিঃ ওহ! দিচ্চি দাঁড়া, এই বলে আলমারি থেকে ওর জামা আর বোরখাটা ওকে দিলাম, ও তো মহা খুশি।, খুশি তে আমাকে জড়িয়ে ধরলো ওর বুকের স্পর্শে আমার তো অবস্থা খারাপ।
ওকে তাড়াতাড়ি ছেড়ে দিয়ে বাথরুমে গেলাম ফ্রেস হতে।
চলবে..............
Last edited: