সারা দেশে বজ্রাঘাতে ১৪ জন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১২ জন। আজ রোববার সকাল ও দুপুরের এ বজ্রাঘাতে সিরাজগঞ্জে পাঁচজন,মাগুরায় তিনজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একজন, নওগাঁয় একজন, গাজীপুরে একজন, রাঙ্গামাটিতে একজন, নোয়াখালীতে একজন ও সুনামগঞ্জে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
আজ সকাল থেকে দুপুরে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর, কাজিপুর ও কামারখন্দ উপজেলায় নিহত পাঁচজন হলেন, শাহজাদপুর পৌর এলাকার ছয়আনিপাড়ার ফারুক হাসানের ছেলে নাবিল হোসেন (১৭), রাশেদুল হাসানের ছেলে পলিং হোসেন (১৬), কাজীপুর উপজেলার ডিগ্রি তেকানী গ্রামের শামছুল মণ্ডল (৫৫) ও তার ছেলে আরমান (১৪) এবং কামারখন্দের পেস্তক কুড়াগ্রামের কাদের হোসেন (৩৭)।
মাগুরার নিহতরা হলেন, সদর অক্কুর পাড়ার ভ্যানচালক শামীম, ব্লুগ্রামের আলম ও জয়পুরহাটের মনপুরা এলাকার মেহেদী। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বজ্রাঘাতে মারা গেছেন আবদুর রহিম (৪০) নামে এক কৃষক। নওগাঁর সাপাহারে বজ্রাঘাতে মারা গেছেন গৃহবধূ সোনাভান (২৪)। গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার মাটিকাটা এলাকায় বজ্রাঘাতে মারা গেছেন জাফরুল ইসলাম (২০) নামের এক পোশাকশ্রমিক। রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলায় বজ্রাঘাতে মারা গেছেন মনছুরা বেগম (৩৫)।
নোয়াখালীর সদর উপজেলায় সহপাঠীদের সঙ্গে ফুটবল খেলতে গিয়ে বজ্রাঘাতে মারা গেছে পিয়াল (১৩) নামে এক স্কুলছাত্র। সে নোয়াখালী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষ্মী নারায়ণপুর গ্রামের সোহেল রানার ছেলে। সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামে বজ্রাঘাতে মারা গেছেন লিটন মিয়া (৩০) নামে এক কৃষক।