প্রশ্ন : আমরা যে দোয়া করি হায়াত বাড়ানোর জন্য এতে কি হায়াত বাড়ে কারণ আমাদের ভাগ্য তো আমাদের জন্মের আগেই লিখা হয়ে গেছে তো নতুন করে কি আবার বাড়ানো হয়?
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••
উত্তর : আলেমগণ হায়াত বৃদ্ধির দু রকম ব্যাখ্যা দিয়েছেন। যেমন:
১) আল্লাহ তাআলা হায়াতে বরকত দান করেন। যার কারণে অল্প সময়ে অনেক বেশী সৎকর্ম করা সম্ভব হয়। আল্লাহর সাহায্যে সময়কে কাজে লাগানো যায় এবং তা অপচয়ের হাত থেকে রক্ষা করা যায়।
২) কোন কোন আলেম এর ব্যাখ্যায় বলেন, আল্লাহ তাআলা লাওহে মাহফুযে প্রত্যেকের একটি নির্দিষ্ট একটি সময় লিপিবদ্ধ করেছেন আর ফিরিশতারাও তা জানেন। কিন্তু মহান আল্লাহ তার অসীম জ্ঞানে রেখে দিয়েছেন যে, উমুক ব্যক্তি যদি আত্মীয়দের সাথে সম্পর্ক রাখে বা কেউ তার জন্য হায়াত বৃদ্ধির দুআ করে তাহলে তার লিখিত হায়াত বৃদ্ধি করে দিবেন।আর তিনি অবশ্যই জানেন যে, এটা ঘটবে। যেমন, কারও বয়স লেখা আছে ৬০ বছর। কিন্তু মহান আল্লাহ তার জ্ঞানের মধ্যে রেখেছেন যে, উমুক ব্যক্তি তার জন্য দুআ করবে আর তার কারণে তা আরও ২০ বছর বৃদ্ধি করা হবে।
আল্লাহু আলাম।
কল্যানে হায়াত বৃদ্ধির দুয়া:
~~~~~~
«اَللهم أَصْلِحْ لِي دِينِيَ الَّذِي هُوَ عِصْمَةُ أَمْرِي، وَأَصْلِحْ لِي دُنْيَايَ الَّتي فِيهَا مَعَاشِي، وَأَصْلِحْ لِي آخِرتِيَ الَّتي فِيهَا مَعَادِي، وَاجْعَلِ الحَيَاةَ زِيَادَةً لِي فِي كُلِّ خَيْرٍ، وَاجْعَلِ المَوتَ رَاحَةً لِي مِنْ كُلِّ شَرٍّ» . رواه مسلم
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই দো'আ পড়তেন, 'আল্লা-হুম্মা আস্বলিহ লী দীনিয়াল্লাযী হুয়া ইসমাতু আমরী, অ আস্ব্লিহ লী দুন্য়্যা-য়্যাল্লাতী ফীহা মাআ-শী, অ আস্ব্লিহ লী আ-খিরাতিয়াল্লাতী ফীহা মাআ-দী। অজআলিল হায়া-তা যিয়া-দাতাল লী ফী কুলি খাইর্। অজআলিল মাউতা রা-হাতাল লী মিন কুলি শার্র্।'
অর্থাৎ হে আল্লাহ! তুমি আমার দ্বীনকে শুধরে দাও, যা আমার সকল কর্মের হিফাযতকারী। আমার পার্থিব জীবনকে শুধরে দাও, যাতে আমার জীবিকা রয়েছে। আমার পরকালকে শুধরে দাও, যাতে আমার প্রত্যাবর্তন হবে। আমার জন্য হায়াতকে প্রত্যেক কল্যাণে বৃদ্ধি কর এবং মওতকে প্রত্যেক অকল্যাণ থেকে আরামদায়ক কর। (মুসলিম)
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••
উত্তর : আলেমগণ হায়াত বৃদ্ধির দু রকম ব্যাখ্যা দিয়েছেন। যেমন:
১) আল্লাহ তাআলা হায়াতে বরকত দান করেন। যার কারণে অল্প সময়ে অনেক বেশী সৎকর্ম করা সম্ভব হয়। আল্লাহর সাহায্যে সময়কে কাজে লাগানো যায় এবং তা অপচয়ের হাত থেকে রক্ষা করা যায়।
২) কোন কোন আলেম এর ব্যাখ্যায় বলেন, আল্লাহ তাআলা লাওহে মাহফুযে প্রত্যেকের একটি নির্দিষ্ট একটি সময় লিপিবদ্ধ করেছেন আর ফিরিশতারাও তা জানেন। কিন্তু মহান আল্লাহ তার অসীম জ্ঞানে রেখে দিয়েছেন যে, উমুক ব্যক্তি যদি আত্মীয়দের সাথে সম্পর্ক রাখে বা কেউ তার জন্য হায়াত বৃদ্ধির দুআ করে তাহলে তার লিখিত হায়াত বৃদ্ধি করে দিবেন।আর তিনি অবশ্যই জানেন যে, এটা ঘটবে। যেমন, কারও বয়স লেখা আছে ৬০ বছর। কিন্তু মহান আল্লাহ তার জ্ঞানের মধ্যে রেখেছেন যে, উমুক ব্যক্তি তার জন্য দুআ করবে আর তার কারণে তা আরও ২০ বছর বৃদ্ধি করা হবে।
আল্লাহু আলাম।
কল্যানে হায়াত বৃদ্ধির দুয়া:
~~~~~~
«اَللهم أَصْلِحْ لِي دِينِيَ الَّذِي هُوَ عِصْمَةُ أَمْرِي، وَأَصْلِحْ لِي دُنْيَايَ الَّتي فِيهَا مَعَاشِي، وَأَصْلِحْ لِي آخِرتِيَ الَّتي فِيهَا مَعَادِي، وَاجْعَلِ الحَيَاةَ زِيَادَةً لِي فِي كُلِّ خَيْرٍ، وَاجْعَلِ المَوتَ رَاحَةً لِي مِنْ كُلِّ شَرٍّ» . رواه مسلم
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই দো'আ পড়তেন, 'আল্লা-হুম্মা আস্বলিহ লী দীনিয়াল্লাযী হুয়া ইসমাতু আমরী, অ আস্ব্লিহ লী দুন্য়্যা-য়্যাল্লাতী ফীহা মাআ-শী, অ আস্ব্লিহ লী আ-খিরাতিয়াল্লাতী ফীহা মাআ-দী। অজআলিল হায়া-তা যিয়া-দাতাল লী ফী কুলি খাইর্। অজআলিল মাউতা রা-হাতাল লী মিন কুলি শার্র্।'
অর্থাৎ হে আল্লাহ! তুমি আমার দ্বীনকে শুধরে দাও, যা আমার সকল কর্মের হিফাযতকারী। আমার পার্থিব জীবনকে শুধরে দাও, যাতে আমার জীবিকা রয়েছে। আমার পরকালকে শুধরে দাও, যাতে আমার প্রত্যাবর্তন হবে। আমার জন্য হায়াতকে প্রত্যেক কল্যাণে বৃদ্ধি কর এবং মওতকে প্রত্যেক অকল্যাণ থেকে আরামদায়ক কর। (মুসলিম)