What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

সোয়াপিং (1 Viewer)

hotdog

Exclusive Writer
Story Writer
Joined
Jun 9, 2019
Threads
3
Messages
31
Credits
1,309
তিনটি পরিবার।ব্রিটিশ, ভারতীয়, পাকিস্তানি,পরিবারের কর্তাদের বয়ষ প্রায় সবারই পঞ্চাশের কাছাকাছি।তিনজনি ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং বিজনেস পার্টনার তিন পরিবারের মধ্যেও ঘনিষ্ঠতা যথেষ্ট গাড় প্রায় বিশ বছরের পুরনো।তিনটি পরিবারই খুব খোলামেলা।দির্ঘদিন ব্রিটেনে থাকায়,ভারতীয় এবং পাকিস্তানি দুটো পরিবারেরছেলেমেয়েরা এখানেই জন্মানোয় পশ্চিমা কালচারে অভ্যস্ত হয়ে গেছ তারা।জোসেফ কনর,জুলি কনর তাদের এক ছেলে ডেভিড দুটো মেয়ে,জুডিথ আর এডিথ।যথেষ্ট সুন্দরী জুলি,হাইট পাঁচ ফিট পাঁচ,কাঁধ পর্যন্ত স্টেপ কাট সোনালী চুল, ছোট ছোট ভায়োলেট ব্লু উজ্জ্বল চোখ লম্বাটে মুখমন্ডলে মিষ্টি হাঁসি,স্লিম ফিগার,থার্টিফোর,টুয়েন্টি ফাইভ,থার্টিএইট ফিগারে তার সুগঠিত উরু আর পায়ের সেপ ভারী নিওম্বের মোহনীয় গড়নের জন্য মধ্য চল্লিশেও মাত্রাতিরিক্ত সেক্সি লাগে।মেয়ে দুটো মায়ের মত সুন্দরী,ছোট মেয়েটার চুল সোনালী হলেও বড়টির চুল ব্রাউন,মাখনের মত মসৃণ ত্বক জুডিথের,চোখের রং বাদামী বড় আকৃতির কমলা লেবুর মত থার্টিফোর মাপের স্তন,তার তুলনায় বোন এডিথ অনেক ছোট হলে স্তনের মাপের দিক দিয়ে সমান সমান,কোমর ছাপানো সোনালী চুল পাতলা ছিপছিপে কিশোরীর বড় বড় নীলাভ চোখে বড় বড় পাপড়ি,রিতিমত পরীর মত সুন্দরি।ফিগার আর হাইটের দিক দিয়ে এডিথের কার্বন কপি আকরামের এক মাত্র মেয়ে ফরিদা,শুধু পাকিস্তানি কিশোরীর চুল আর চোখের রঙ ডিপ ব্লাক,গায়ের রঙও কিছুটা ঘন।দুই কিশোরীরই সুন্দর নিতম্ব বয়ষের তুলনায় কিছুটা ডেভেলপড। আকরাম খান পাঠান,ঝাড়া ছ ফিট লম্বা চওড়া কাঠামো,একমাথা কাঁচাপাকা চুল,ঈগল পাখির ঠোঁটের মত বাঁকান নাঁক পাতলা নিষ্ঠুর ঠোঁটের জন্য চেহারায় কামুক একটা ভাব।স্ত্রী সালমা তার বছর পনেরর ছোট,পাঁচ ফিট ছয় ইঞ্চি লম্বা সাস্থ্যবতি পাঞ্জাবী মেয়ে,দুধে আলতা গায়ের রঙ,টানাটানা কালো চোখ ধারালো নাঁক আর চিবুকের কারনেচেহারায় সেক্স এ্যপিল বয়ষের মেদে কোমরে পাছায় জমা হয়ে আরো মোহনীয় হোয়েছে। একটা ছেলে তাদের।লম্বা ফর্সা ছিপছিপে গড়নের একমাথা কোঁকড়া কালচুলের লাজুক প্রকৃতির ছেলে ফয়সাল।রমেন আর রিনা দত্ত দম্পতি আকরাম আর সালমার সমবয়সী। মাঝারি উচ্চতার পুরুষ রমেন গায়ের রঙ কাল ঘেসা,স্ত্রী রিনা কোলকাতার মেয়ে শ্যামলা হলেও যেমন সেক্সি তেমন সুন্দরি,বয়ষ চল্লিশ একচল্লিশ, উচ্চতা পাঁচ ফিট দুই ইঞ্চি, গোলগাল গড়ন, পানপাতার মত মুখে মিষ্টি হাঁসি ছেলেদের মত কাটা চুল,বড় বড় চোখে এবয়ষেও কিশোরী সুলভ দুষ্টুমি খেলাকরে।একটা মেয়ে তিথি উদ্ধত স্তনের তরুনীর গায়ের রঙ মায়ের মতই শ্যামলা আর সেক্সি।গত পাঁচ বছর যাবৎ সোয়াপিং প্রাকটিস করছে তিন পরিবার।প্রথমে জোসেফ জুলি আর রমেন রিনার মধ্যে শুরু হয়েছিল পরে আকরাম সালমা জয়েন করে ওদের সাথে।সপ্তাহে একটা দিন তিনটি ভিন্ন ধর্ম বর্ন জাতীর বৌ তিন ভিন্ন পুরষের সাথে থ্রিসাম ফোরসাম ফাকিংএ মেতে ওঠে।রিনা আর সালমা দুজনারি লাইগেশন করা,জুলি সারা বছর পিল খায়,ফলে তিনজনই যোনীগর্ভে সরাসরি পরপুরুষের স্পার্ম নিতে কোনো অসুবিধা নেই।একটা ব্যাংকে চাকরী করে রিনা একটা রিয়েল এস্টেট এর এজেন্ট জুলি আর সালমা সিম্পল হাউজওয়াইফ।এই বৌ বদল করে ইন্টারকোর্সের ব্যাপার টা আস্তে আস্তে তিন পরিবারের ছেলে মেয়রাও আঁচ করতে পারে,মাস খানেক আগে জোসেফের বাড়িতে জুডিথ আর ডেভিড বাপ মায়ের সাথে যোগ দেয় পার্টিতে।আকরাম আর রমেন দুজনাই পর পর ইন্টারকোর্স করে জুডিথের সাথে তবে প্রথম বারে রিনা একাই দখল নেয় ডেভিডের,সারা রাত মধ্য বয়ষি বাঙালী মহিলাছেলের বয়ষি তরুন ইংরেজ ছেলেটার সাথে পাঁচ বার ইন্টারকোর্স করে যুবক ছেলেটার তাজা স্পার্ম টেনে নেয় অভিজ্ঞ ইন্ডিয়ান পুশিতে।এর পর থেকে সেক্স বিষয়ে পরিবারের সবাইকে ইনভলব করার আইডিয়া দানা বাধে সবার মনে।বিশেষ করে আকরাম আর রমেনের উৎসাহেই এই প্লেজার ট্রিপের ব্যাবস্তা করে জোসেফ,প্রাইভেট দ্বীপ আর ইয়ট ভাড়া করে,এডিথ আর ফরিদার স্কুলের সামার ভ্যাকেশন শুরু হতেই রওনা দেয় সপরিবারে।
 
আকরাম আর জোসেফ দুজনেই ইয়ট চালাতে পারে।সকালে রওনা দিয়ে দুপুরেই দ্বীপে পৌছে যায় তারা।সমুদ্রের মাঝে ছোট্ট একটা দ্বীপ,গাছপালায় ঘেরা অপুর্ব সুন্দর পরিবেশ।সি বিচের কছেই জিনিষপত্র জড় করে তারা। বছরের এই সময় বৃষ্টি বাদলার ভয় নেই।লাঞ্চ করে বিশ্রাম নেয় সবাই দেখতে দেখতে সন্ধ্যা নামে।সবাই কামনায় অধির বিশেষ করে বয়ষ্ক পুরুষদের চোখ কচি ছুড়িদের শরীর পাওয়ার আশায় চকচক করে ওঠে।প্রথমে আকরাম এগিয়ে যায় তিথির দিকে।হলুদ একটা ওয়ান পিস সুইমস্যুট পরেছে তিথি সংক্ষিপ্ত কাপড়টা এটে বসেছে তার ত্বম্বি শরীরের ভাঁজে ভাঁজে। ডাগোর যুবতী মেয়েটার প্রতি অনেকদিনের লোভ আকরামের।বন্ধু কন্যার সাথে ইতিপূর্বে ইন্টিমেট হতে চেষ্টা করেছে সে,বাবার ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাকিস্তানি হ্যান্ডসাম আংকেলের সাথে ফ্লাট করলেও একান্ত ঘনিষ্ঠতার সুযোগ হয়নি আগে,তাই প্রথম সুযোগেই তিথির দিকে হাত বাড়ায় আকরাম ইয়টে ওঠার পর থেকেই আকরাম আংকেল তাকে টার্গেট করেছে বুঝেছিল তিথি তাই আকরাম এগিয়ে আসতেই মিষ্টি হেঁসে হাত বাড়িয়ে দেয় সেও।সালমার সাথে বিকেল থেকেই গল্প শুরু করছে ডেভিড,প্রথম প্রথম একটু আড়ষ্ট থাকলেও একটু পরেই ইংরেজ যুবকের অবিরত ফ্লাটারিংএ ডেভিডের সাথে ইন্টিমেট হয় সালমা,সালমার কানে কানে অনবরত ফিসফিস করে যায় ডেভিড ,সালমার খিলখিল হাঁসি মাঝে মাঝে গাল লাল হওয়া দেখে দুজন কে প্রেমিক প্রেমিকা মনে হয় সবার।এরমধ্যে বেশ কবার গাছপালায় আড়ালে গেছে দুজন,যখন বেবিয়ে এসেছে তখন সল্পবসনা পাকিস্তানি মহিলার লাল হয়ে থাকা ফর্সা মুখ ডেভিডের চকচকে চোখ,শর্টসের লিঙ্গের কাছে তাবু হয়ে থাকা দেখে অনেক কিছুর আভাষ পেয়েছে সবাই।বিশেষ করে সালমার যুবক ছেলে ফয়সাল।
 
অন্য এক গ্রুপে লিখেছিলাম গল্প গুলো।অবশ্যই mamunshabog নামে।এর মধ্যে কিছুটা এডিট করে আবার গল্পগুলো দিতে শুরু করেছি এখানে।আশা করি ভালো লাগবে।মাঝে হার্ডডিস্ক নষ্ট হওয়ায় বেশ কিছু লেখা হারিয়ে যায়।এর মধ্যে দ্বিধার নৌকা,রোজি গোমেজ দুটো আর হয়তো পাবোনা।দ্বিধার নৌকার কিছু অংশ এখানে আছে দেখছি কিন্তু ১ম অংশের ক্লাইমেক্স অংশ নাই।incomplete, যা হোক কারো কাছে থাকলে দিন আমাকে।এর দ্বিতীয় অংশ আরো erotic যা আগে কোথাও প্রকাশ হয় নি।আমার খেলা, সোয়াপিং মহুয়া নিয়ে আবার ফিরেছি।মহুয়াতে টুইস্ট আছে।বর্ননা আরো বাড়িয়েছি।সবাইকে মনে রাখার জন্য ধন্যবাদ।
 
ফোরামে আপনাকে স্বাগতম জানায় দাদা।
নতুন নতুন গল্পের অপেক্ষায় রইলাম।
ভাল থাকবেন।
 
এরমধ্যে উত্তেজনার পারদ চরমে ওঠে মদ্যপানে অভ্যস্ত সবাই ড্রিংক করতে শুরু করে,মেয়েরা সবাই তাদের বিকিনি সুইমস্যুট খুলে উলঙ্গ হয়,সালমা তার ওয়ান পিস লাল সুইমস্যুট খুলে ফেলে,রিনা তার বিকিনি টপ খুলে বিশাল স্তন উদোম করে ফেলতেই জোসেফ এগিয়ে যেয়ে রিনার স্তন টিপে ধরে,রমেনকে তার ছোট বোন ফরিদার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে লাল বিকিনির বটম খুলে দিতে দেখে ফয়সাল অন্যদিকে তার ড্রিম গার্ল তিথিকে আব্বাজানের সাথে জড়া জড়ি করে অন্ধকারে গাছপালার ভিতরে বোল্ডারের আড়ালে যেতে দেখে সে।একটু পরেই কাপল গুলোর ঘনিষ্টতার সাক্ষী হয় তিনজন এডিথ তার মিন্সট্রেশনের কারনে কারো সাথে মিলতে না পারলেও জুডিথ অপেক্ষা করে ফয়সালের আহব্বানের।রমেন আংকেলকে বোন ফরিদার ভেতরে ঢোকাতে দেখে ফয়সাল,লাম্বা ছিপছিপা গড়নের ফরিদার যোনীটা পরিষ্কার করে শেভ করা,মধ্য বয়ষ্ক রমেনের লিঙ্গটা বেশি বড় না হলেও বেশ মোটা,ওদিকে রিনা আন্টি জোসেফ আংকেলের সথে ডগি স্টাইলে ইন্টারকোর্স শুরু করেছে,তার আম্মি সালমা,ডেভিডের গলা জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে খেতে এদিকেই তাকাচ্ছে। আগুনের পাসে দাঁড়িয়ে থাকায় আম্মির ফর্সা মোটামোটা থাই সহ তলপেটের নিচটা পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছে ফয়সাল,মুসলিম রিতি অঅনুযায়ী বোনের মতই পরিষ্কার করে কামানো আম্মির যোনীদেশ,তবে ফরিদার তুলনায় ত্রিভুজটা বড়সড়,বেশ দূর থেকেও ফোলা বেদি,মাঝের ফাটলটা বেশ প্রমিন্যান্ট ভাবে ফুটে উঠেছে।অন্যান্য পাকিস্তানি মেয়ের মতই লম্বা চওড়া গড়ন সালমার,থার্টি এইট সাইজের কিছুটা নিম্নমুখী বিশাল স্তন,নিতম্বের মাপও থার্টি এইট, ফর্শা দির্ঘ মোটাসোটা পুরুষ্টু থাই,ব্লিচ করা লোমহীন পা সুগঠিত পা দুটোর গড়ন, খাড়া নাক আয়ত চোখ একমাথা স্ট্রেইট কোমর পর্যন্ত দির্ঘ চুল বাইশ বছরের ছেলে চোদ্দ বছরের মেয়ের মা হলেও যথেষ্ট ভাল ফিগার,নিয়মিত মেনটেনের কারনে কোমরে তলপেটে চর্বী জমেনি সালমার, তবে ইউরোপিয়ান জুলির মত ফ্লাট না হলেও সমবয়সী রিনা আন্টির মত ঢালু না আম্মির তলপেট।
 
অবশ্য শ্যামলা গড়নের গোলগাল রিনা আন্টির ঐ তলপেটই বেশি পছন্দ ফয়সালের,মসৃন ঢলঢলে তলপেটটা কি সুন্দর ঢালু হয়ে যেয়ে মিশেছে মোটামোটা মসৃণ থাই সংযোগস্থলে।লোমে পরিপূর্ণ পিউবিক এরিয়া রিনার,সবার চেয়ে রিনা আন্টিকে সেক্সি লাগে ফয়সালের,এবয়ষেও থার্টি সিক্স ডি মাপের সুডৌল স্তনদুটো টানটান আর উদ্ধত এতটুকুও টসকায়নি মহীলার,ফয়সালের সমবয়সী মেয়ে তিথির মা,কিন্তু মধ্য চল্লিশেও তেইশ বছরের মেয়ের মতই স্তনের গড়ন রিনার বোঁটা দুটো টানটান হয়ে থাকে বুকের উপর।তিথিও সেক্সি,মায়ের মতই শ্যামলা রঙ,তবে রিনার মত গোলগাল ছোটখাটো গড়নের নয়,দারুন ফিগারের বেশ লম্বা মেয়ে,এ্যাথলেটদের মত টানটান মসৃন দির্ঘ উরু সুডৌল নিতম্ব উদ্ধত থার্টিসিক্স সি মাপের স্তনের আকৃতি মায়ের মতই বড় বড় গোলাকার।একটু আগে ফয়সালের বাবা আকরামের সাথে গাছ পালার আড়ালে গেছে তিথি এতক্ষণ মনে হয় যুবতী ত্বম্বি ছেলের বয়ষি মেয়েটার পুশিটা ফাকিং শুরু করেছে আব্বাজান ।এর মধ্যে ডেভিড কে নিয়ে বালিতে শুয়ে পড়েছে সালমা,আম্মির পুশির ফাটলে ডেভিড কে পেনিস ইনসার্ট করতে দেখে ফয়সাল,ডেভিডের পেনিসের মাপ প্রায় তার সমান লম্বায় আট ইঞ্চি ঘেরে মোটায় চার ইঞ্চি। পুরুষদের মধ্যে সবচেয়ে বড় পুরুষাঙ্গ তার বাবা আকরামের,একজন পাঠান 'লাইকে বুল'স্টিফ অবস্থায় লম্বায় দশ ইঞ্চি ঘেরে মোটায় ছ ইঞ্চি। সবার মধ্যে জোসেফ আংকেলের পেনিসই ছোট,মোটাসোটা টাক মাথা লাল টকটকে খাঁটী ব্রিটিশ ভদ্রলকের ছ ইঞ্চি মাপের যন্ত্র ছোটোখাট হলেও কাম ক্ষমতা যেমন বেশি কামুক হিসাবেও তার পরিচয় সর্বজনবিদিত।বয়ষ পঞ্চাশ, বিশেষ করে কচিছুড়িদের প্রতি লোভ বেশি জনের,নিজের দুই মেয়ে ষোলো বছরের জুডিথ আর তের বছরের এডিথের সাথে নিয়মিত ফাকিং করে জন।তিন পরিবারের মধ্য একমাত্র জন জুলির ফ্যামিলিতে ইনসেস্ট চালু হয়েছে।জন জুলির উৎসাহে পাকিস্তানি আর ভারতীয় দুই পরিবারে সম্প্রতি ইনসেস্টের হাওয়া বইতে শুরু করেছে,সবাই জানে দ্বীপে তাদের তিন পরিবারের এই এক সপ্তাহের নির্জনবাসের যে কোন দিন ভারত পাকিস্তানি দুই পরিবারেই ফাদার ডটার মাদার সন ফাকিং ঘটেযেতে পারে।অস্থির লাগে ফয়সালের,এর মধ্য লিঙ্গ টাটিয়ে উঠেছে তার,প্রবল বেগে আম্মিকে ফাক করছে ডেভিড মিশনারি স্টাইলে নিজের দু থাই ভাঁজ করে নিজেকে মেলে দিয়ে ছেলের বয়ষি ইংরেজ তরুনের সাথে ইন্টারকোর্সে মেতে উঠেছে সালমা ছেলে ফয়সাল তাদের নির্লজ্জ উদ্দাম ফাকিং দেখছে জেনেও বিধর্মী পুরুষের ঢোকানো বাহির খেলায় ভারী নিতম্ব উর্ধমুখে ঠেলে ঠেলে উঠেছে তার,ওদিকে ফরিদার পুশিটা সাক করছে রমেন আংকেল,রিতিমত লকলকে জিভে পিউবিসেন্ট মেয়েটার লোমহীন গোলাপি ঝিনুকটা চাটছে লোকটা,বোনকে ছটফট করতে দেখে অস্থিরতা আরো বাড়ে ফয়সালের। জোসেফ আংকেলকে নিচেফেলে হর্স রাইডিং ভঙ্গিতে ইন্টারকোর্সে মেতে উঠেচে রিনা আন্টি,ধারাবাহিক ছন্দে ভারী নিতম্বের ওঠানামা নিওম্বের খাজের নিচে উঁকি দেয়া লোমোশ পুশির ঠোঁটের মাঝে জন আংকেলের লাল ডিক্ টার আসা যাওয়া সেক্সি আন্টির দুলে ওঠা বিশাল বুব দুহাতে কচলে দিচ্ছে জোসেফ আংকেল,মাথাটা ঝিমঝিম করে ফয়সালের,বুঝতে পারে বির্যপাত হয়ে যাবে তার।লাজুক ছেলে মেয়েদের সংস্পর্শ খুব পছন্দ করলেও তাদের স্পর্শেই স্পার্ম আউট হয়ে যায়,এতকাল যাদের দেখে ভেবে মাস্টারবেট করেছে সেই আঞ্জেলের মত সুন্দরিরা,তার আম্মি,বোন,রিনা আন্টি,তিথি বিকিনি সুইমস্যুট টপলেস বটমলেস তার সামনে তার উপর এই প্লেজার ট্যুরে জীবনে প্রথমবার ইচ্ছামত ফাকিং এর সুযোগ,হাতে রিতিমত স্বর্গ পেয়েছিল ফয়সাল,বিশেষ করে রিনা আন্টি আর তিথি নিজের ঘোড়ার মত পেনিস দিয় ঘায়েল করতে চেয়েছিল ফয়সাল,বিশেষ করে অহংকারী মুডি ইন্ডিয়ান যুবতী তিথির দু পায়ের খাঁজের ফোলা জায়গাটা ফাটিয়ে ফেলতে চেয়েছিল সঙ্গম করে, কিন্তু ইয়টে ওঠার প্রথম দিনই মেয়েদের সবাই এমন কি নিজের আম্মি কেও সুইমস্যুট পরতে দেখে নিজের ইরেকশন আঁটকাতে পারেনি ফয়সাল।লালরঙের একটাসুইমস্যুট পরেছিল সালমা তার ফর্সা দেহে এঁটে বসেছিল সুইমস্যুটের পাতলা ফেব্রিক,লজ্জায় আম্মির দিকে তাকাতে পারছিল না সে।আম্মির মোটামোটা মাখনের মত নগ্ন থাই থার্টি এইট মাপের বিরাট স্তন বিশেষ করে দু পায়ের খাঁজে কড়ির মত ফুলে থাকা পুশিটা ওটার আকার আকৃতি নিয়ে পরিষ্কার ফুটে উঠেছিল লাল রঙের সুইমস্যটের উপর দিয়ে।
 
আপনাকে এখানে দেখে খুব ভালো লাগলো। আশা করি নিয়মিত লিখবেন ।
দ্বিধার নৌকোর দ্বিতীয় ভাগ এখানে দিলে খুব খুশি হবো । এই গল্পটি আমার অন্যতম প্রিয়।
আপনার সমস্ত গল্পের সংকলন এই thread এ করে রেখেছেন Black Night দাদা
 
ভালো লাগলো আশা করি সামনে আরও ভালো লাগবে । আমার কাছে গ্রুপ সেক্স এর গল্পগুলি বেশ ভালো লাগে
 

Users who are viewing this thread

Back
Top