মমতাজ ওর বাচ্চাদের জ্বর হলে সারা শরীর হাত দিয়ে আদর করে দেয় তেমনি নিজের ছেলের মত মনে করে সবুজের সারা শরীর জামার ভেতর দিয়ে হাত দিয়ে আদর করতে লাগল। ওর পেটে পিঠে বুকের পাজরে। মনে হল একট জলন্ত তাওয়া যেন। আস্তে আস্তে করে পাছায় ও হাত বোলাতে লাগলে। গরম পাছা তলপেটে হাত নিয়ে আরেকটু নিচে নামতে গিয়ে মমতাজ অবাক হলো, বেশ লম্বা কোকড়ানো চুলের ঝোপ। কি মনে করে হাতটা একটু ঠেলে দিয়ে নিচে মেনে যেতেই মমতাজের শরিরে যেন চারশত বিশ ভোল্টের বিদ্যুতে এর শক খেল। ওরে বাবা মনে হচ্ছে একটা গজার মাছ পরে আছে ওর তলপেটের নিচে দুই পায়ের সংযোগস্থলে। এটা কি !! মমতাজ এর দম বন্ধ হবার যোগার। এতটুকু ছেলে পিচ্ছি দেখতে, দাড়ি, মোছ এখনো পোক্ত হয়নি কলেজে ঢুকেছে দু বছর হল এরকম একটা ছেলের এত বড় হয় নাকি পুরুষাংগ !! তাও সুপ্ত অবস্থায়। ইয়াসমীনের বাবার টা তো দাড়ালেও এর অর্ধেক হয় না এখন যে অবস্থায় আছে তার। মমতাজ এর হার্ট বিট বেড়ে গেলে হাতটা সরিয়ে এনে আবার নাভীর নিচে নামিয়ে দিয়ে আরো নিচে নামবে কি নামবে না ভাবছে । মন মানছে না, একটা নিষিদ্ধ লবান মমতাজের শরীরের পরতে পরতে ছড়াতে লাগল, নেশা গ্রস্থের মত নিচের দিকে হাত ঠেলা দিল, আবারো গজারটার গায়ে হাত লাগল। মমতাজ এবার হাত সরাল না। নরম কিন্তু জ্বরের উত্তাপে গরম লাগছে আস্তে আস্তে করে হাতটা নাড়াতে লাগল মনে হলো গজারটা দুটো ভাজ খেয়ে অর্ধেক হয়েছিল, লম্বায় যেন একটি পুরো স্কেলের সমান। আস্তে আস্তে সাইকেলের টিউবে পাম দেওয়ার মত ফুলতে লাগল পুরুষাংটি। ঠিক তখনি সবুজ ছেলেটা উলটা ঘুরে মমতাজের দিকে পানি পানি বলে মমতাজকে জড়িয়ে ধরল। মমতাজ আধো অন্ধকারে দেখল সবুজের মুখটা হালকা হা হয়ে আছে। মুখ থেকে জ্বরের একটা তেতো গন্ধ আসছে। কেমন জানি ছেলেটাকে খুব নিজের মনে হলো। কি একটা আবেশে মমতাজের এখন বিছানা ছেড়ে উঠতেও ইচ্ছা হচ্ছে না। শরীরের নরাচড়ায় মমতাজের শরীরের উপরের অংশ থেকে শাড়ী লুটিয়ে বিছানায় পরে আছে দুটি মাতৃদুগ্ধে ভরা স্তন আপন জৌলুস ও গর্ব নিয়ে বিশাল গম্বুজ এর ন্যায় উন্মুক্ত। পানির গ্লাসের বদলে মমতাজ একটু উদোল গায়ে চিত হয়ে নিয়ে বাম স্তনের বোটাটা লজিং মাস্টার ছেলেটির মুখে ঢুকিয়ে দিল। রোবটের মত সবুজ চোখ বন্ধ করে মমতাজের স্তন পান করে যেতে লাগল। মমতাজের মনে হতে লাগল সে দুইটি বিশাল বড় ওলান ওয়ালা ছাগী মাতা, তার বাচ্চাটি চো চো করে দুধ খেয়ে যাচ্ছে। মমতাজ আবেশে সবুজের পিঠ জড়িয়ে ধরে কানে ফিস ফিস করে বলল-
খাও বাবা, মার দুধ খাও। জ্বর সাইরা যাবে।
****
( পাঠকের মতামত চাই, ভালো লাগলে গল্পটি কে ডানে বামে বাড়াতে পারি)
খাও বাবা, মার দুধ খাও। জ্বর সাইরা যাবে।
****
( পাঠকের মতামত চাই, ভালো লাগলে গল্পটি কে ডানে বামে বাড়াতে পারি)