চুলের আঁটসাঁট স্টাইল বাদ দিন
আপনি যদি চুলের আঁটসাঁট স্টাইল পছন্দ করে থাকেন তাহলে এখনই সাবধান হয়ে যান। বিশেষজ্ঞ টিফানি ম্যাসিলো হেল্ট বলেন, 'চুলে আঁটসাঁট স্টাইল করলে শক্ত টানের ফলে চুলের গোড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং চুল পড়া শুরু হয়। তাছাড়া চুলের গ্রন্থি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে সেখানে আর চুল গজায় না। আপনি যদি চুলের আঁটসাঁট স্টাইল ধরেই রাখেন তাহলে আপনার মাথায় টাক পড়া ঠেকানো মুশকিল হয়ে পড়বে।' যৌবনে হয়তো আপনার কাছে এটা কোনো সমস্যা বলে মনে হবে না, কিন্তু আপনার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চুল পড়ার হার বাড়তে থাকবে এবং পরিণামস্বরূপ মাথায় টাক পড়বে।
ওষুধ সেবন করুন
চুল পড়া প্রতিরোধের জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ রয়েছে। মিনোক্সিডিল বা রোগেইন এর মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। চুল পড়া প্রতিরোধ এবং পুনরায় চুল গজানোর জন্য রোগেইন বেশ কার্যকরী ওষুধ। রোগেইন হচ্ছে ফেনা তৈরিকারী এক প্রকারের ওষুধ যা দিনে দুই বার আপনি সরাসরি মাথার ত্বকে লাগাতে পারেন। মাথার পেছন এবং সামনের অংশে চুল গজানোর জন্য এটি বেশ কার্যকরী। আরেকটি কার্যকরী ওষুধ হচ্ছে, ফিনাস্টেরাইড বা প্রপেশিয়া যা মুখে খাওয়ার উপযোগী এবং আপনি প্রতিদিন তা গ্রহণ করতে পারেন। যথাযথ ফলাফল পাওয়ার জন্য উভয় ওষুধ আপনাকে প্রতিদিন গ্রহণ করতে হবে। এই দুটি ওষুধ অনেকসময় পরস্পরের পরিপূরক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে সঠিক চিকিৎসার জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করুন
অনেকেই আছেন যারা চুল পড়া নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় ভোগেন। ফলাফল হিসেবে চুল পড়ার হার বেড়ে যায়। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার ফলে চুলপড়াজনীত নানারকম সমস্যা বেড়ে যায়। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে টেলোজেন এফ্লুভিয়াম (যার ফলে মাথা থেকে আপনাআপনি চুল ঝরে যায়), ট্রিকোটেলোমেনিয়া (যার ফলে বারবার চুল টানার ইচ্ছা জাগে ফলে মাথা থেকে প্রচুর পরিমাণে চুল পড়ে যায়) এবং অ্যালোপেসিয়া এরিয়াটা (যার ফলে চুলের গ্রন্থিগুলো আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার আক্রমণের শিকার হয়)। সুতরাং মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা এড়াতে নিয়মিত বিভিন্ন শারীরিক ব্যায়াম করুন।
ধূমপান এবং মদ্যপানের পরিমাণ কমান
আপনি হয়তো জানেন যে অতিরিক্ত ধূমপান এবং মদ্যপানের ফলে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি হয়। কিন্তু এগুলোর প্রভাব যে আপনার চুলের ওপর পড়ে তা হয়তো আপনি কল্পনাও করেননি। গবেষণায় দেখা গেছে ধূমপান এবং মদ্যপান চুল পড়ার জন্য দায়ী। ধূমপানের ফলে শরীরের রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। ফলে আপনার চুলের গ্রন্থিগুলোতে সঠিক মাত্রায় রক্তপ্রবাহ না থাকায় চুল পড়া শুরু হয়। অন্যদিকে মদ্যপানের ফলে শরীরে পানিশূন্যতা এবং নানানরকম পুষ্টিজনিত সমস্যা দেখা দেয়। ফলে চুল পড়ার হার বৃদ্ধি পায়।
নিয়মিত ব্যায়াম সাহায্য করতে পারে
নিয়মিত ব্যায়ামের ফলে যেমন শরীর সুস্থ থাকে, তেমনি আপনার চুলের জন্যও উপকারী। ব্যায়ামের ফলে মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা দূরে থাকে এবং শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় যা চুলের বৃদ্ধি ঘটাতে সহায়তা করে।
আপনি যদি চুলের আঁটসাঁট স্টাইল পছন্দ করে থাকেন তাহলে এখনই সাবধান হয়ে যান। বিশেষজ্ঞ টিফানি ম্যাসিলো হেল্ট বলেন, 'চুলে আঁটসাঁট স্টাইল করলে শক্ত টানের ফলে চুলের গোড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং চুল পড়া শুরু হয়। তাছাড়া চুলের গ্রন্থি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে সেখানে আর চুল গজায় না। আপনি যদি চুলের আঁটসাঁট স্টাইল ধরেই রাখেন তাহলে আপনার মাথায় টাক পড়া ঠেকানো মুশকিল হয়ে পড়বে।' যৌবনে হয়তো আপনার কাছে এটা কোনো সমস্যা বলে মনে হবে না, কিন্তু আপনার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চুল পড়ার হার বাড়তে থাকবে এবং পরিণামস্বরূপ মাথায় টাক পড়বে।
ওষুধ সেবন করুন
চুল পড়া প্রতিরোধের জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ রয়েছে। মিনোক্সিডিল বা রোগেইন এর মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। চুল পড়া প্রতিরোধ এবং পুনরায় চুল গজানোর জন্য রোগেইন বেশ কার্যকরী ওষুধ। রোগেইন হচ্ছে ফেনা তৈরিকারী এক প্রকারের ওষুধ যা দিনে দুই বার আপনি সরাসরি মাথার ত্বকে লাগাতে পারেন। মাথার পেছন এবং সামনের অংশে চুল গজানোর জন্য এটি বেশ কার্যকরী। আরেকটি কার্যকরী ওষুধ হচ্ছে, ফিনাস্টেরাইড বা প্রপেশিয়া যা মুখে খাওয়ার উপযোগী এবং আপনি প্রতিদিন তা গ্রহণ করতে পারেন। যথাযথ ফলাফল পাওয়ার জন্য উভয় ওষুধ আপনাকে প্রতিদিন গ্রহণ করতে হবে। এই দুটি ওষুধ অনেকসময় পরস্পরের পরিপূরক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে সঠিক চিকিৎসার জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করুন
অনেকেই আছেন যারা চুল পড়া নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় ভোগেন। ফলাফল হিসেবে চুল পড়ার হার বেড়ে যায়। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার ফলে চুলপড়াজনীত নানারকম সমস্যা বেড়ে যায়। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে টেলোজেন এফ্লুভিয়াম (যার ফলে মাথা থেকে আপনাআপনি চুল ঝরে যায়), ট্রিকোটেলোমেনিয়া (যার ফলে বারবার চুল টানার ইচ্ছা জাগে ফলে মাথা থেকে প্রচুর পরিমাণে চুল পড়ে যায়) এবং অ্যালোপেসিয়া এরিয়াটা (যার ফলে চুলের গ্রন্থিগুলো আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার আক্রমণের শিকার হয়)। সুতরাং মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা এড়াতে নিয়মিত বিভিন্ন শারীরিক ব্যায়াম করুন।
ধূমপান এবং মদ্যপানের পরিমাণ কমান
আপনি হয়তো জানেন যে অতিরিক্ত ধূমপান এবং মদ্যপানের ফলে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি হয়। কিন্তু এগুলোর প্রভাব যে আপনার চুলের ওপর পড়ে তা হয়তো আপনি কল্পনাও করেননি। গবেষণায় দেখা গেছে ধূমপান এবং মদ্যপান চুল পড়ার জন্য দায়ী। ধূমপানের ফলে শরীরের রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। ফলে আপনার চুলের গ্রন্থিগুলোতে সঠিক মাত্রায় রক্তপ্রবাহ না থাকায় চুল পড়া শুরু হয়। অন্যদিকে মদ্যপানের ফলে শরীরে পানিশূন্যতা এবং নানানরকম পুষ্টিজনিত সমস্যা দেখা দেয়। ফলে চুল পড়ার হার বৃদ্ধি পায়।
নিয়মিত ব্যায়াম সাহায্য করতে পারে
নিয়মিত ব্যায়ামের ফলে যেমন শরীর সুস্থ থাকে, তেমনি আপনার চুলের জন্যও উপকারী। ব্যায়ামের ফলে মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা দূরে থাকে এবং শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় যা চুলের বৃদ্ধি ঘটাতে সহায়তা করে।