প্রাচীন কাল থেকেই রূপচর্চাতে অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর ব্যবহারের বেশ প্রমাণ রয়েছে। এর উপকারের কথা বলে বলে শেষ করা যাবে না।তাহলে আসুন জেনে নেই অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী আমাদে কিভাবে উপকার করে থাকে।
বিশেষ করে সংবেদনশালী ত্বক ও মেছতা নিরাময়ের ক্ষেত্রে ঘৃতকুমারীর জুড়ি নেই। ঘৃতকুমারীর পাতা, শশা ও মধু একত্রে পেস্ট করে মেছতায় নিয়মিত লাগালে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
পাতার ভেতরের থকথকে অংশটা প্রতিদিন মেছতার ওপর লাগিয়ে ম্যাসাজ করলে দাগ অনেকটাই হালকা হয়ে আসবে। রোদে পোড়া ত্বকেও ঘৃতকুমারী সমান কার্যকর। ঘৃতকুমারীর রস উপটান বা মুলতানি মাটির সাথে মিশিয়ে পোড়া অংশে লাগালে উপকার পাবেন।
বাজারের কেনা স্ক্রাব ব্যবহার করার চেয়ে, বাড়িতে ঘৃতকুমারীর স্ক্রাব ব্যবহার করুন। চালের গুঁড়ির সাথে মেশাতে পারেন ঘৃতকুমারীর রস। তারপর স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করুন। এতে ত্বক পরিষ্কারের পাশাপাশি হয়ে উঠবে কোমল ও উজ্জ্বল।
বিশেষ করে সংবেদনশালী ত্বক ও মেছতা নিরাময়ের ক্ষেত্রে ঘৃতকুমারীর জুড়ি নেই। ঘৃতকুমারীর পাতা, শশা ও মধু একত্রে পেস্ট করে মেছতায় নিয়মিত লাগালে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
পাতার ভেতরের থকথকে অংশটা প্রতিদিন মেছতার ওপর লাগিয়ে ম্যাসাজ করলে দাগ অনেকটাই হালকা হয়ে আসবে। রোদে পোড়া ত্বকেও ঘৃতকুমারী সমান কার্যকর। ঘৃতকুমারীর রস উপটান বা মুলতানি মাটির সাথে মিশিয়ে পোড়া অংশে লাগালে উপকার পাবেন।
বাজারের কেনা স্ক্রাব ব্যবহার করার চেয়ে, বাড়িতে ঘৃতকুমারীর স্ক্রাব ব্যবহার করুন। চালের গুঁড়ির সাথে মেশাতে পারেন ঘৃতকুমারীর রস। তারপর স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করুন। এতে ত্বক পরিষ্কারের পাশাপাশি হয়ে উঠবে কোমল ও উজ্জ্বল।