দেশে যখন একের পর এক সিনেমা হল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তখন পুরানো হল ভেঙে নতুন পরিসরে আবারও সিনেমা হল চালু করেছে হল মালিকরা। শ্যামলী সিনেমা হল তাই এক অন্যরককম অনুপ্রেরণা আর স্রোতে গা না ভাসানোর নাম। এম এ গাফফারের হাতে তৈরি এ সিনেমা হলের পেছনে রয়েছে ঐতিহ্যের লম্বা ইতিহাস। আর সেই ঐতিহ্য রক্ষা করতেই হলটি আবারো চালু করা হয়েছে বলে দাবি বর্তমান মালিকদের। ২০১৪ সালের পর থেকে হলটি ডিজিটাল হলেও এখনো পর্যন্ত লাভের মুখ দেখতে পারেনি। দর্শক জনপ্রিয়তা থাকলেও মানসম্মত দেশি সিনেমার অভাবে এখনো লোকসান গুণতে হচ্ছে হল কর্তৃপক্ষকে।