সম্মানিত যাত্রীবৃন্দ, শুভসকাল
বিমান বাংলাদেশে বসে থাকা ও দাঁড়িয়ে থাকা সকল যাত্রীদেরকে আমন্ত্রন জানাচ্ছি আমি আক্কাছ। চারদিন বিলম্বে বিমান ছাড়ার জন্য আমরা আপনাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। এর কারন ছিল খারাপ আবহাওয়া ও বেকারীতে আমার কিছু ব্যক্তিগত কাজের জন্য ওভারটাইম করা।
এটি হচ্ছে ফ্লাইট ৭১৭ টু ঢাকা। বিমানটির অবতরনের কোন গ্যারান্টি নেই। কিন্তু আমরা বাংলাদেশের যে কোন স্থানে যাত্রা সমাপ্ত করবো। কিন্তু ভাগ্য যদি সহায় হয়, তবে আমরা আপনার গ্রামেও অবতরন করতে পারি।
বিমান বাংলাদেশের একটি নিরাপত্তার চমৎকার রেকর্ড রয়েছে। আসলে আমাদের নিরাপত্তার মান অনেক উঁচু মানের। অনেকাংশে সন্ত্রাসীরাও আমাদের সাথে ভ্রমনে ভীতিগ্রস্ত থাকে।
আমি খুব আনন্দের সাথে ঘোষনা দিচ্ছি যে, এবছরের শুরু থেকে অদ্যাবধি আমাদের বিমানে চলাচলরত ৩০% যাত্রী তাদের নিরাপদ গন্তব্যে পৌঁছেছেন। আমাদের বিমানের ইঞ্জিনের শব্দ যদি যাত্রীদের কাছে খুব বেশি বিরক্ত মনে হয় তবে আমরা আপনাদের অনুরোধে সেটা বন্ধও রাখতে পারি।
মাটিতে অবতরন আপনার আনন্দদায়ক ও স্মরনীয় করে রাখতে আমরা বিনামূল্যে ডাইল ও হুক্কা সরবরাহ করে থাকি।
নাস্তিক যাত্রীদের সৃষ্টিকর্তার কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য আমাদের বিমান হচ্ছে একটি উত্তম মাধ্যম। এতে করে তারা উপলব্ধি করতে পারে সত্যিকারের সৃষ্টিকর্তা রয়েছেন।
দৃ:খ ভারাক্রান্ত মনে আমরা জানাচ্ছি যে, আজকে চলাচলের সময় সিটে বসে যে ভিডিও আপনারা দেখতে পারতেন তা টেলিভিশন থেকে আমরা রেকর্ড করতে পারিনি বলে প্রদর্শন করতে পারছিনা। তবুও, কিছুক্ষনের মধ্যেই এমিরাটসের বিমান আমাদের পাশ দিয়ে অতিক্রম করবে। তখন চেষ্টা করলে আর সেখানে ভিডিও চালিত অবস্থায় থাকলে আপনারা ডান পাশের জানালা দিয়ে তা উপভোগ করতে পারবেন।
এই বিমানে ধুমপানের কোন সুযোগ নেই। কেবিনের ভিতরে যে ধোয়া দেখা যাবে তা হচ্ছে ইঞ্জিনের আগাম সংকেত। এর অর্থ হচ্ছে, ইঞ্জিন যে কোন সময় ডাউন হয়ে যেতে পারে, বিমান ধীরে চালাতে হবে।
আকর্ষনীয় স্থানসমূহ দেখার জন্য আমরা যথাসম্ভব মাটির কাছাকাছি স্থান দিয়ে বিমান চালনা করবো। তথাপিও, আমরা মাটির খুব কাছ দিয়ে চলাচল করবো, আমাদের চিরতরুন কোপাইলটরা অনেক সময় মাটি ঘেষেই বিমান চালাবেন।
ধৈর্য্য ধরে বসে থাকুন। আপনার সিট বেল্ট উপরের দিকে বেঁধে বসুন। যারা সিট বেল্ট খুঁজে পাবেন না, তারা নিজের কোমরের বেল্ট শক্ত করে হাতের সাথে বাঁধুন। আর যারা সিটই খুঁজে পাবেন না তারা বিমান বালার নিকট থেকে জেনে নিতে পারেন কিভাবে নিজেকে শক্ত করে নিজের সুটকেসের সাথে বাঁধবেন।
বিমান বাংলাদেশকে বেছে নেওয়ার জন্য আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ। দোয়া করি এটাই আমাদের সাথে আপনাদের প্রথম ও শেষ যাত্রা হোক।
বিমান বাংলাদেশে বসে থাকা ও দাঁড়িয়ে থাকা সকল যাত্রীদেরকে আমন্ত্রন জানাচ্ছি আমি আক্কাছ। চারদিন বিলম্বে বিমান ছাড়ার জন্য আমরা আপনাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। এর কারন ছিল খারাপ আবহাওয়া ও বেকারীতে আমার কিছু ব্যক্তিগত কাজের জন্য ওভারটাইম করা।
এটি হচ্ছে ফ্লাইট ৭১৭ টু ঢাকা। বিমানটির অবতরনের কোন গ্যারান্টি নেই। কিন্তু আমরা বাংলাদেশের যে কোন স্থানে যাত্রা সমাপ্ত করবো। কিন্তু ভাগ্য যদি সহায় হয়, তবে আমরা আপনার গ্রামেও অবতরন করতে পারি।
বিমান বাংলাদেশের একটি নিরাপত্তার চমৎকার রেকর্ড রয়েছে। আসলে আমাদের নিরাপত্তার মান অনেক উঁচু মানের। অনেকাংশে সন্ত্রাসীরাও আমাদের সাথে ভ্রমনে ভীতিগ্রস্ত থাকে।
আমি খুব আনন্দের সাথে ঘোষনা দিচ্ছি যে, এবছরের শুরু থেকে অদ্যাবধি আমাদের বিমানে চলাচলরত ৩০% যাত্রী তাদের নিরাপদ গন্তব্যে পৌঁছেছেন। আমাদের বিমানের ইঞ্জিনের শব্দ যদি যাত্রীদের কাছে খুব বেশি বিরক্ত মনে হয় তবে আমরা আপনাদের অনুরোধে সেটা বন্ধও রাখতে পারি।
মাটিতে অবতরন আপনার আনন্দদায়ক ও স্মরনীয় করে রাখতে আমরা বিনামূল্যে ডাইল ও হুক্কা সরবরাহ করে থাকি।
নাস্তিক যাত্রীদের সৃষ্টিকর্তার কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য আমাদের বিমান হচ্ছে একটি উত্তম মাধ্যম। এতে করে তারা উপলব্ধি করতে পারে সত্যিকারের সৃষ্টিকর্তা রয়েছেন।
দৃ:খ ভারাক্রান্ত মনে আমরা জানাচ্ছি যে, আজকে চলাচলের সময় সিটে বসে যে ভিডিও আপনারা দেখতে পারতেন তা টেলিভিশন থেকে আমরা রেকর্ড করতে পারিনি বলে প্রদর্শন করতে পারছিনা। তবুও, কিছুক্ষনের মধ্যেই এমিরাটসের বিমান আমাদের পাশ দিয়ে অতিক্রম করবে। তখন চেষ্টা করলে আর সেখানে ভিডিও চালিত অবস্থায় থাকলে আপনারা ডান পাশের জানালা দিয়ে তা উপভোগ করতে পারবেন।
এই বিমানে ধুমপানের কোন সুযোগ নেই। কেবিনের ভিতরে যে ধোয়া দেখা যাবে তা হচ্ছে ইঞ্জিনের আগাম সংকেত। এর অর্থ হচ্ছে, ইঞ্জিন যে কোন সময় ডাউন হয়ে যেতে পারে, বিমান ধীরে চালাতে হবে।
আকর্ষনীয় স্থানসমূহ দেখার জন্য আমরা যথাসম্ভব মাটির কাছাকাছি স্থান দিয়ে বিমান চালনা করবো। তথাপিও, আমরা মাটির খুব কাছ দিয়ে চলাচল করবো, আমাদের চিরতরুন কোপাইলটরা অনেক সময় মাটি ঘেষেই বিমান চালাবেন।
ধৈর্য্য ধরে বসে থাকুন। আপনার সিট বেল্ট উপরের দিকে বেঁধে বসুন। যারা সিট বেল্ট খুঁজে পাবেন না, তারা নিজের কোমরের বেল্ট শক্ত করে হাতের সাথে বাঁধুন। আর যারা সিটই খুঁজে পাবেন না তারা বিমান বালার নিকট থেকে জেনে নিতে পারেন কিভাবে নিজেকে শক্ত করে নিজের সুটকেসের সাথে বাঁধবেন।
বিমান বাংলাদেশকে বেছে নেওয়ার জন্য আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ। দোয়া করি এটাই আমাদের সাথে আপনাদের প্রথম ও শেষ যাত্রা হোক।