What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

মহান স্বাধীনতা দিবস আজ (1 Viewer)

Nirjonmela

Administrator
Staff member
Administrator
Joined
Mar 1, 2018
Threads
2,762
Messages
23,230
Credits
813,578
Pistol
Crown
Thread Title Style (One)
Profile Music
Y3Ki4Ki.gif


'পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে রক্ত লাল, রক্ত লাল, রক্ত লাল।' ডেডলাইন ২৬ মার্চ, ১৯৭১। তমসাঘন অন্ধকার রাত্রি পেরিয়ে বাংলার আকাশে নতুন সূর্য। হাজারো বাঙালির খুনে রাঙা রক্তিম আভা ছড়ানো ভোরের সেই আলোয় হাজার বছরের দাসত্ব আর ২৪ বছরের পাকিস্তানি শোষণমুক্তির আবাহনগীতি। পরাধীনতার শেকল ভেঙে অমূল্য ঐশ্বর্য, অনন্য সম্মান স্বাধীনতার সূর্যকে ছিনিয়ে আনতে তিরিশ লাখ মুক্তিকামীর রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল বাংলার সবুজ ঘাস। সুরমা, কুশিয়ারা, পদ্মা, মেঘনা, যমুনা পেরিয়ে রক্তের ধারা মিশে গিয়েছিল বঙ্গোপসাগরে। ভয়াল কালরাত্রির পোড়া মাটি, লাশ আর জননীর কান্না নিয়ে রক্তে রাঙা নতুন সূর্য উঠেছিল এদিন।

রাতের চুপিসারে হানা দেয়া মৃত্যু আর ধ্বংসস্ত'পের ভেতরে দিয়ে রক্তিম সেই নতুন সূর্য। ভীতবিহŸল মানুষ দেখল লাশপোড়া ভোর। আকাশে কুণ্ডুলী পাকিয়ে উঠছে ধোঁয়া। পুড়ছে স্বাধীন বাংলার মানচিত্র আঁকা লাল-সবুজ পতাকা। জ্বলছে মায়ের শাড়ি, বোনের রঙিন জামা। চোখে জল। বুকে আগুন।

জ্বলে উঠল মুক্তিকামী মানুষের চোখ, গড়ে তুলল প্রতিরোধ। মৃত্যুভয় তুচ্ছ করে 'জয় বাংলা' স্লোগানে ট্যাঙ্কের সামনে এগিয়ে দিল সাহসী বুক। 'তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা/ সাকিনা বিবির কপাল ভাঙল/ সিঁথির সিঁদুর মুছে গেল হরিদাসীর/ শহরের বুকে জলপাইয়ের রঙের ট্যাঙ্ক এল/ দানবের মতো চিৎকার করতে করতে/ বিধ্বস্ত পাড়ায় প্রভুর বাস্তুভিটার ভগ্নস্ত'পে দাঁড়িয়ে/ একটানা আর্তনাদ করল একটা কুকুর/ অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।'

সময়ের হাত ধরে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নতুন সূর্যোদয়ের দিন সেই দিন আজ। দুইশ বছরের দাসত্ব আর ২৪ বছরের শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে নিজেকে মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নেয়ার দিন। আজ মহান ২৬ মার্চ। বাঙালির স্বাধীনতা দিবস। আজ সোমবার নানা আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ মর্যাদাশীল অসা¤প্রদায়িক, জঙ্গিবাদমুক্ত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার শপথ নেবে জাতি।

১৯৭১ সালের এ দিনে পাকিস্তানের শোষণ ও দুঃশাসনের নাগপাশ ছিন্ন করে স্বাধীন হয় প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৫ মার্চ দিবাগত মধ্যরাতের প্রথম প্রহরেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর শুরু হয় সর্বাত্মক মুক্তিযুদ্ধ। ৯ মাসের সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয় মহান বিজয়। প্রতিষ্ঠিত হয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। স্বাধীনতার স্বাদ পায় বাংলার মানুষ। বাঙালির চিরকালের গৌরব আর অযুত অহঙ্কারের এক অবিনশ্বর দিন তাই আজ। দীর্ঘকালের পরাধীনতার গøানি আর বিজাতীয় শাসন-শোষণের যাঁতাকল থেকে বেরিয়ে বাঙালির আত্মমর্যাদা প্রতিষ্ঠার ভিত্তি তৈরি হয়েছিল ১৯৭১ সালের এই দিনটিতে।

স্বাধীনতার ৪৭ বছরে এক নতুন উচ্চতায় বাংলাদেশ। অর্থনৈতিক মুক্তির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী-সুন্দর বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে জাতি। একদিকে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ আর অন্যদিকে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ নির্মূল করে অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলবাহিনীসহ সরকারের জিরো টলারেন্স। সাম্প্রতিক সময়ে জঙ্গিবাদের মাথাচাড়া জনমনে আতঙ্ক তৈরি করলেও সরকারের অব্যাহত অভিযান ও শীর্ষ সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনার বিষয়টি বহির্বিশ্বসহ প্রশংসিত হচ্ছে সর্বমহলে।

সরকারের পাশাপাশি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনায় দেশকে উদ্ভাসিত করার দৃঢ় আহ্বানও উচ্চারিত হচ্ছে প্রগতিশীল সব মহল থেকেই। জাতি আজ আনন্দ-উৎসব ও শোক-শ্রদ্ধার এক অপূর্ব সম্মিলনে বিজয়ের দিনটি উদযাপনের পাশাপাশি সে শপথেও বলীয়ান হবে। এবারের বিজয় দিবসে বাঙালি জাতি তাই আবারো শপথ নেবে স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় রূপ দেয়ার। এবারের বিজয় দিবসে বাঙালির শপথ হবে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও হানাহানিমুক্ত একটি গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল এবং অসা¤প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার। আর এভাবেই গোটা দেশবাসী আজ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করছে মহান বিজয় দিবস।

ইতিহাস গড়ার ইতিহাস : বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রামের বিজয় অর্জনের ইতিহাস শুধু ১৯৭১ সালে সীমাবদ্ধ নয়। ইস্পাত কঠিন ঐক্যে দৃঢ় জাতির দীর্ঘ সংগ্রাম আর ত্যাগের সুমহান ফসল এ বিজয়। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের এক বছরের মধ্যেই রাষ্ট্রভাষা প্রশ্নে পাঞ্জাবি শাসকগোষ্ঠী আঘাত করে আমাদের মাতৃভাষা বাংলার ওপর। শুরু হয় শোষণ-বঞ্চনা আর বৈষম্যের করুণ ইতিহাস। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর সে শোষণ থেকে মুক্তি পেতে বিক্ষুব্ধ বাঙালির জাতীয় চেতনার প্রথম স্ফুরণ ছিল 'উর্দুই পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা' ১৯৪৮ সালে ঢাকায় জিন্নাহর এমন ঘোষণার প্রতিবাদের মধ্য দিয়ে, যা ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি রক্তাক্ত পরিণতি পায়। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট গঠন করে নির্বাচনে বাঙালির বিজয় এবং তা কেড়ে নেয়ার বিরুদ্ধে সংগ্রাম। এসব সংগ্রামের অংশ হিসেবে ১৯৬৬ সালে ৬ দফা, ১৯৬৯-এ গণতন্ত্র ও জাতীয় অধিকারের জন্য গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭০-এ নির্বাচনে বিজয়ের মাধ্যমে বাঙালির আত্মনিয়ন্ত্রণের আকাক্সক্ষার বিস্ফোরণ।

জাতির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবের নেতৃত্বে ৬ দফা থেকে একের পর এক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সত্তরের নির্বাচনে বাঙালির বিজয়। সে বিজয় পাকিস্তানি শাসক চক্র প্রত্যাখ্যান করলে ১৯৭১-এর ১ মার্চ থেকে বঙ্গবন্ধুর ডাকে অসহযোগ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ঘনিয়ে আসে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক ভাষণে বাঙালি জাতির জনক, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বজ্রকণ্ঠে উচ্চারিত হয় স্বাধীনতার অমোঘ বাণী, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।

বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে মূলত সেদিনই মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু হয়। স্বাধীনতার স্পৃহায় জেগে উঠে গোটা জাতি। কিন্তু বাঙালিকে স্তব্ধ করতে ২৫ মার্চ কালরাতে ইতিহাসের জঘন্যতম গণহত্যায় মেতে উঠেছিল পাকিস্তানি সামরিক জান্তা। সেই গণহত্যাযজ্ঞের মধ্য দিয়ে এ দেশের মানুষের ভাগ্যাকাশে নেমে এসেছিল ঘোর অমানিশা। ২৫ মার্চ মধ্যরাতে গ্রেপ্তার করা হলো বঙ্গবন্ধুকে। তার আগেই গণহত্যা শুরুর পর মধ্যরাতে অর্থাৎ ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে ধানমন্ডির বাসভবন থেকে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তারের আগ মুহূর্তে বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।

শুরু হয় হানাদারদের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করার চূড়ান্ত প্রতিরোধ লড়াই মুক্তিযুদ্ধ। নয় মাস ধরে চলা সে মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্বিচার গণহত্যা, নারী ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ আর লুটপাটের কলঙ্কিত অধ্যায়ের বিপরীতে রচিত হয়েছিল ইতিহাসের আরেকটি মহান অধ্যায়। সে অধ্যায়ে ছিল মুক্তিকামী বাঙালির অসম সামরিক শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধজয়ের বীরত্বগাথা। ১৭ এপ্রিল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি করে গঠিত হয় স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী সরকার। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধ সফলতার দিকে এগিয়ে যেতে থাকে।

নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে অবশেষে ঘনিয়ে আসে বিজয়ের সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ডের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজির নেতৃত্বে বিকাল ৪টা ৩১ মিনিটে আত্মসমর্পণ করে ৯১ হাজার ৫৪৯ হানাদার সেনা। পৃথিবীর মানচিত্রে জন্ম নেয় বাংলাদেশ নামে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাঙালি জাতি পায় লাল-সবুজের একটি জাতীয় পতাকা, জাতীয় সঙ্গীত এবং মানচিত্র।

নতুন উচ্চতায় বাংলাদেশ : স্বাধীনতার সাড়ে চার দশক পরে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোলমডেল। কিসিঞ্জারের তলাবিহীন ঝুড়ির বদনাম ঘুচিয়ে বাংলাদেশ আজ 'উন্নয়নশীল দেশ'। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের উন্নয়ননীতি বিষয়ক কমিটির (সিডিপি) ১২ থেকে ১৬ মার্চ অনুষ্ঠিত ত্রিবার্ষিক সভায় বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে ওঠার যোগ্যতা অর্জনের স্বীকৃতি দেয়া হয়। সিডিপির ১৫ মার্চের এক বৈঠকে বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতায় স্বীকৃতি দেয়ার এ ঘোষণা আসে। পরদিন ১৬ মার্চ জাতিসংঘ এক স্বীকৃতিপত্রে তা আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশকে জানায়। এর আগে বাংলাদেশ স্বীকৃতি পেয়েছে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে।

অর্থনীতি-সমাজনীতি-গণতন্ত্র-সুশাসন প্রতিষ্ঠার লড়াই সংগ্রামে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সামনে একটাই চ্যালেঞ্জ- জঙ্গিবাদ-মৌলবাদমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা। আর এই মানবিক রাষ্ট্র গঠনে সরকারের জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদ দমনে জিরো টলারেন্স অবস্থানের ভূয়শী প্রশংসা করছে বিশ্ব। সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সংস্কৃতিসহ প্রায় সব ক্ষেত্রেই উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন হয়েছে, যা সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) পূরণের মধ্যেই প্রতিফলিত হয়েছে। উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা আজ দৃষ্টান্ত।

২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বে দারিদ্র্যমুক্ত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম হওয়া। সেই পথ ধরে ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্নও দেখছে। এই চ্যালেঞ্জ অর্জন করতে বিশাল কর্মযজ্ঞ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। সেই লক্ষ্যে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার কাজও এগিয়ে চলছে।

কর্মসূচি : মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশে বাণী দিয়েছেন। পৃথক পৃথক বাণীতে তারা দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসা¤প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও শোষণমুক্ত সুখী-সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। এ লক্ষ্যে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন তারা। বিরোধীদলীয় নেত্রী রওশন এরশাদও স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন।

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকারি কর্মসূচির পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সূর্যোদয়ের লগ্নে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর এলাকায় ২১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিনের কর্মসূচির সূচনা হবে। সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয়ের লগ্নে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। এরপর শ্রদ্ধা জানাবে বিভিন্ন দল, সংগঠন ও সর্বস্তরের মানুষ।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top