শিশুরা যে কি অসাধারণ সৃষ্টি তা তো তাদের সাথে কিছু সময় কাটালেই টের পাওয়া যায়। আমরা ইতিবৃত্ত পরিবার সে ধারণাতে ধারালো দশটি জ্বালানী দিয়ে আপনাদের সামনে হাজির।
আপনি তো ভাবছেন, “হ্যাহ! এই একটা কাজই তো জানে ওরা!” কিন্তু তা নয় আসলে! শিশুরা চিৎকার- চেঁচামেচি করে কিন্তু কাঁদে না। ওদের অশ্রুনালী বন্ধ থাকে। সুতরাং তারা কান্না উৎপাদনে সক্ষমই নয়!
শিশুরা পানির নিচে প্রচণ্ডই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। এর একটা নামও আছে, ‘ডাইভিং রিফ্লেক্স’। জন্মের পর ছয় মাস অবধি এটা থাকে। দেখবেন, একটা শিশুকে যখন পানির নিচে দেয়া হয় আপনাতেই সে দম বন্ধ করে ফেলে আর ওর ছোট্ট শরীরটা দিয়ে সাঁতারের মুভমেন্ট দিতে থাকে!
শিশুদের গলবিল বড়দের থেকে উঁচুতে থাকে। ফলে যখন আরা কোনকিছু গিলে নিতে থাকে, ওদের শ্বাসযন্ত্র আলজিভ দিয়ে আটকে যায় না। শান্তিতেই দুটো কাজ একসাথে চালিয়ে যেতে পারে ওরা।
শিশুদের নাসারন্ধ্র বড়দের থেকে অনেক চিকন। তাই ওদের নাসারন্ধ্র পরিষ্কার থাকাটা আরো বেশি করে দরকার। এখন, একটা শিশুর তো আর অন্যকোন পথ নেই নাক সাফ করার, তাই বেচারা হাঁচতেই থাকে হাঁচতেই থাকে যতক্ষণ না নাকটা শান্তি পাচ্ছে। কি স্বাস্থ্যসচেতন, না?
আমরা মিছেই ভাবি, “এইরে! পিচ্চিটা ঘুমাচ্ছে… ফিসফিসিয়ে কথা বললেও বুঝি জেগে উঠবে!” সেইজন্যেই নবদম্পতি যখন আবিষ্কার করে দুমদাম গানের শব্দই বলো আর বাড়িভাঙ্গার শব্দ… খোকা-খুকী টেরটিও পায় না, নিঃসন্দেহে দারুণ অবাক হয়ে পড়ে।
গবেষকেরা জানতে পেরেছেন, শিশুদের কান্না নিজ জাতীয় ভাষাতেই হয়ে থাকে। এটা ওরা শিখে ফেলে মায়ের পেটে অবসর কাটাবার সময়ই।
অবিশ্বাস্য না? একদম নবজাতকও হামা দিয়ে মায়ের বুকে পৌঁছতে পারে। অবশ্য তারজন্যে ওকে প্রথমে মায়ের পেটের ওপর রেখে দিতে হবে।
সদ্যজাত শিশু প্রায় ৩০০ হাড় নিয়ে জন্মায়। বয়সের সাথে সাথে অনেকগুলোই জোড়া লেগে যায় অবশ্য। কিন্তু জোড়া লাগবার আগে ওদের দেহ থাকে দারুন তুলতুলে আর নমনীয়। এটা প্রাকৃতিকভাবেই ওদের জন্ম নেবার জন্যে সাহায্যকারী বৈশিষ্ট্য।
সময় গেলে বাচ্চাদের চুলের স্টাইল পুরোপুরি বদলে যেতে পারে। একই হতে পারে চোখের ক্ষেত্রেও। কটা চুল হতে পারে কালো, আবার কোকড়া চুল কখন যে স্ট্রেইট হয়ে যাবে টেরটাও পাবেন না!
প্রথম বছরে শিশুদের ওজন প্রায় তিনগুণ বাড়তে পারে কিন্তু তাতে তারা মুটিয়ে যায় না। আসলে এই সময়টিতে ওদের বাড় হয় প্রচণ্ড দ্রুত। অবশ্য এতে ক্ষতির কোন ভাবনাই নেই, এটাই স্বাভাবিক।
- কখনোই কাঁদে না!
আপনি তো ভাবছেন, “হ্যাহ! এই একটা কাজই তো জানে ওরা!” কিন্তু তা নয় আসলে! শিশুরা চিৎকার- চেঁচামেচি করে কিন্তু কাঁদে না। ওদের অশ্রুনালী বন্ধ থাকে। সুতরাং তারা কান্না উৎপাদনে সক্ষমই নয়!
- জলমানব!
শিশুরা পানির নিচে প্রচণ্ডই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। এর একটা নামও আছে, ‘ডাইভিং রিফ্লেক্স’। জন্মের পর ছয় মাস অবধি এটা থাকে। দেখবেন, একটা শিশুকে যখন পানির নিচে দেয়া হয় আপনাতেই সে দম বন্ধ করে ফেলে আর ওর ছোট্ট শরীরটা দিয়ে সাঁতারের মুভমেন্ট দিতে থাকে!
- একই সাথে গিলতেও পারে শ্বাসও নিতে পারে বাচ্চাকাচ্চা
শিশুদের গলবিল বড়দের থেকে উঁচুতে থাকে। ফলে যখন আরা কোনকিছু গিলে নিতে থাকে, ওদের শ্বাসযন্ত্র আলজিভ দিয়ে আটকে যায় না। শান্তিতেই দুটো কাজ একসাথে চালিয়ে যেতে পারে ওরা।
- দরকার পড়লে হাঁচির বিশ্বরেকর্ড গড়তে পারে!
শিশুদের নাসারন্ধ্র বড়দের থেকে অনেক চিকন। তাই ওদের নাসারন্ধ্র পরিষ্কার থাকাটা আরো বেশি করে দরকার। এখন, একটা শিশুর তো আর অন্যকোন পথ নেই নাক সাফ করার, তাই বেচারা হাঁচতেই থাকে হাঁচতেই থাকে যতক্ষণ না নাকটা শান্তি পাচ্ছে। কি স্বাস্থ্যসচেতন, না?
- যখন খুশি ঘুমাতে পারি!
আমরা মিছেই ভাবি, “এইরে! পিচ্চিটা ঘুমাচ্ছে… ফিসফিসিয়ে কথা বললেও বুঝি জেগে উঠবে!” সেইজন্যেই নবদম্পতি যখন আবিষ্কার করে দুমদাম গানের শব্দই বলো আর বাড়িভাঙ্গার শব্দ… খোকা-খুকী টেরটিও পায় না, নিঃসন্দেহে দারুণ অবাক হয়ে পড়ে।
- শিশুরাও জানে নিজের ভাষা!
গবেষকেরা জানতে পেরেছেন, শিশুদের কান্না নিজ জাতীয় ভাষাতেই হয়ে থাকে। এটা ওরা শিখে ফেলে মায়ের পেটে অবসর কাটাবার সময়ই।
- নবজাতকেরাও হামাগুড়ি দিতে শিখে আসে
অবিশ্বাস্য না? একদম নবজাতকও হামা দিয়ে মায়ের বুকে পৌঁছতে পারে। অবশ্য তারজন্যে ওকে প্রথমে মায়ের পেটের ওপর রেখে দিতে হবে।
- শিশুরা অসাধারণ নমনীয়
সদ্যজাত শিশু প্রায় ৩০০ হাড় নিয়ে জন্মায়। বয়সের সাথে সাথে অনেকগুলোই জোড়া লেগে যায় অবশ্য। কিন্তু জোড়া লাগবার আগে ওদের দেহ থাকে দারুন তুলতুলে আর নমনীয়। এটা প্রাকৃতিকভাবেই ওদের জন্ম নেবার জন্যে সাহায্যকারী বৈশিষ্ট্য।
- শিশুদের চুল দেখে বিভ্রান্ত হবেন না!
সময় গেলে বাচ্চাদের চুলের স্টাইল পুরোপুরি বদলে যেতে পারে। একই হতে পারে চোখের ক্ষেত্রেও। কটা চুল হতে পারে কালো, আবার কোকড়া চুল কখন যে স্ট্রেইট হয়ে যাবে টেরটাও পাবেন না!
- ওজন বাড়বে তিনগুণ অথচ মোটা হবে না!
প্রথম বছরে শিশুদের ওজন প্রায় তিনগুণ বাড়তে পারে কিন্তু তাতে তারা মুটিয়ে যায় না। আসলে এই সময়টিতে ওদের বাড় হয় প্রচণ্ড দ্রুত। অবশ্য এতে ক্ষতির কোন ভাবনাই নেই, এটাই স্বাভাবিক।